বুধবার (২৭ মে) মধ্য রাতে এ তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়।
সাত কার্যদিবস শেষে তদন্ত কমিটিকে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে বলে জানান ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালক (ডিজি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সাজ্জাদ হোসাইন।
তিনি জানান, ইউনাইটেড হাসপাতালের মূল ভবনের পাশে টেম্পোরারি মেটেরিয়াল দিয়ে করোনা রোগীদের জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ড লৈতরি করা হয়েছিল। সেখানে কোনো অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র ছিল না। তবে মূল ভবনে অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র ছিল। সেই অগ্নিনির্বাপণ যন্ত্র ব্যবহার করার সুযোগ পাইনি হাসপাতাল লোকজন।
তিনি আরো জানান, সেই আইসোলেশন ওয়ার্ডে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে চারটি রুম আছে। চারটি রুমের একটি রুমে এসি দুমড়ে-মুচড়ে অবস্থায় দেখতে পাওয়া যায়। চারটি রুম অগ্নিকাণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে বৈদ্যুতিক গোলযোগের কারণে সেটি বিস্ফোরণ হয়ে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এতে আইসোলেশনে থাকা করোনা সাসপেক্ট ৫ জন রোগী মারা যায়। তবে নিহত পাঁচজন যে করোনা সাসপেক্ট রোগী ছিল সেটা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের জানিয়েছে।
তিনি আরো জানান, ওই আইসোলেশন ওয়ার্ডে ডাক্তার নার্সও ছিল। তারা দ্রুত অগ্নিকাণ্ডের সময় বের হয়ে গেলও রোগীরা বের হতে পারেনি। অগ্নিকাণ্ডের কারণে রোগিদের মৃত্যু হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০১৫০ ঘণ্টা, মে ২৮, ২০২০
এজেডএস/আরএ