শুক্রবার (১৭ জুলাই) দিবাগত রাত ৩টার দিকে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি। দুই ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুনগ্রাহী রেখে গেছেন তিনি।
মো. আশরাফের ঘনিষ্ট রাজনৈতিক সহকর্মী এ কে এম মোশফেকুস সালেহীন পাইলট বলেন, ২৫ দিন আগে মো. আশরাফকে ঢাকার ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিলো। তিনি ক্যানসার ও হার্টের সমস্যায় ভুগছিলেন। তবে সম্প্রতি সময়ে তার হার্টের সমস্যা বেশি হচ্ছিল। শুক্রবার রাতে অবস্থার অবনতি হলে একপর্যায়ে তিনি মারা যান।
অপর একটি সূত্রে জানা গেছে, বাদ যোহর তার নামাজে জানাজা রাজধানীর নিকুঞ্জ-২ জামে মসজিদে অনুষ্ঠিত হবে। পরে কুমিল্লায় বাবা-মায়ের কবরের পাশে তাকে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে।
জানা যায়, খুলনা-৩ আসন থেকে বিএনপির টিকিটে চারবার নির্বাচিত হয়েছেন মো. আশরাফ। দলটিতে এক সময়ে যুগ্ম মহাসচিবও ছিলেন তিনি। এছাড়াও শ্রমিক সংগঠনের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকায় ছিলেন খুলনা জুট ওয়ার্কার্স ইনস্টিটিউটের সভাপতিও ছিলেন তিনি। ১/১১-র সময়ে সংস্কারপন্থি হওয়ার অভিযোগ থাকায় বিএনপির সঙ্গে সম্প্রতি তার সম্পৃক্ততা ছিলো না।
বাংলাদেশ সময়: ০৯২৯ ঘণ্টা, জুলাই ১৮, ২০২০
এমআরএম/আরএ