সম্প্রতি ক্রেতাদের চোখে ধরা পড়ে বিষয়টি। এরপর থেকেই বিতর্কের মুখে পড়েন দোকানের মালিক।
অনেকেই বলছেন, কুকুরগুলোকে রং করায় স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছে। যেকোনো চর্মরোগে আক্রান্ত হতে পারে সেগুলো।
আবার কারও অভিযোগ, রঙের কারণে কুকুরছানাগুলোর স্বাভাবিক সৌন্দর্য্যকে অবহেলা করেছেন এর মালিক। কুকুরগুলো লোমশ ও তুলতুলে। সাদা রঙের কারণে স্বাভাবিকভাবেই আকর্ষণীয় হয় এ জাতের কুকুর।
এক ক্রেতা বলেন, রং করা মানুষের ফ্যাশন হতে পারে, কুকুরের জন্য নয়।
তবে, মানুষের এসব অভিযোগকে কানে তুলছেন না দোকানি।
তিনি বলছেন, পৃথিবীর অনেক দেশেই পোষা পশু-পাখির গায়ে রং দেওয়া হয়। এটা এক ধরনের শখ। চীনে খুব বেশি দেখা যায় না বলেই এ ঘটনাকে অদ্ভুত বলে মনে হচ্ছে অনেকের কাছে।
‘রং করার পর কুকুরগুলো বেশ আনন্দেই আছে। তারা একটি আরেকটিকে দেখে মজা করছে, খেলা করছে। আমি খুবই দামি ও নিরাপদ রং ব্যবহার করেছি, যাতে সেগুলো অসুস্থ না হয়। ’
দোকানে পোষাপ্রাণী বিক্রির কাজ শুরু হয়েছে বেশি দিন হয়নি। অনেকের অভিযোগ, দেড় হাজার চীনা ইউয়ানের (প্রায় ১৮ হাজার) বিনিময়ে ওই দোকানে অন্যের প্রাণীও রং করা হয়। তবে, এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন দোকানের মালিক।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪২ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৭, ২০১৯
কেএসডি/