আরও পড়ুন...উইজডেনের দশক সেরা সাকিব
এই একাদশে দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে সর্বোচ্চ তিনজন নিজেদের নাম লিখিয়েছেন। এছাড়া অস্ট্রেলিয়া, ভারত ও ইংল্যান্ড থেকে আছেন দু’জন করে।
তালিকায় থাকা কুমার সাঙ্গাকারা ও এবি ডি ভিলিয়ার্সও নিজেদের সময় উইকেটরক্ষক ছিলেন। তবে ক্যারিয়ারের শেষ দিকে তারা ব্যাটিংয়ে বেশি মনোযোগ দিতে উইকেটের পেছনের দায়িত্ব ছেড়ে দেন। ফলে গত এক দশকের শেষ দিকে তাদের উইকেটরক্ষক হিসেবে পারফরম্যান্স পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কার দীনেশ চান্দিমাল ও নিউজিল্যান্ডের বিজে ওয়াটলিংয়ের গত দশকে মুশফিক থেকে ভালো ব্যাটিং গড় থাকলেও নিয়মিত ছিলেন মি: ডিপেন্ডবল খ্যাত টাইগার তারকাই।
ফক্স তাদের গত এক দশকের বিবেচনায় মুশফিকের ম্যাচ সংখ্যা উল্লেখ না করলেও, জানিয়েছে এসময় মুশফিক ৪০.৮৫ গড়ে ২ হাজার ৮৬০ রান সংগ্রহ করেছেন। যেখানে সেঞ্চুরি ছিল ৬টি। আর বাংলাদেশের গত এক দশকে অস্ট্রেলিয়া, ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে কয়েকটি দারুণ জয়ে মুশফিকের সঙ্গে তামিম ইকবাল ও সাকিব আল হাসান ধারাবাহিক থাকলেও তাদের এই একাদশে নেওয়া যায়নি। কেননা ওপেনিংয়ে তামিম অ্যালিস্টার কুক ও ওয়ার্নারের সঙ্গে লড়াইয়ে পিছিয়ে যান। আর একাদশ নির্বাচনের সময় সাকিব আইসিসি কর্তৃক নিষিদ্ধ ছিলেন (ক্রিকেট থেকে এক বছর নিষিদ্ধ সাকিব)।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩৮ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৩, ২০১৯
এমএমএস