পাকিস্তানের গণমাধ্যাম ডেইলি এক্সপ্রেসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মেহমুদ এই কথা বলেন। তার মতে এর জন্য পিসিবিও দায়ী।
সাবেক পিসিবি সভাপতি বলেন, ‘বাজিকরের প্রস্তাব গোপন করার কারণে উমর আকমলকে নিষিদ্ধ হতে হয়েছে। তাহলে পিসিবির উচিৎ এখন বাজিকরের বিপক্ষেও ব্যবস্থা নেওয়া। বাজিকরদের প্রতি পিসিবির কীসের এত দরদ সেটাই আমি বুঝি না। পিসিবির আইন উপদেষ্টা তফাজুল রিজভি অদ্ভুত এক কারণ দেখিয়েছে। বাজিকরদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা নাকি পিসিবির নেই। পিসিবিতে এখন যদি কেউ চুরি করে তখনও কি বোর্ড একই কথা বলবে? নিশ্চই তারা পুলিশের কাছে গিয়ে অভিযোগ দাখিল করবে। তাহলে পিসিবি কেন বাজিকরদের বিপক্ষে ফৌজদারি তদন্তের অনুরোধ করতে পারছে না?’
পাকিস্তানের সাবেক ফাস্ট বোলার শোয়েব আখতারও এর জন্য পিসিবিকে পরোক্ষভাবে দায়ী করে সমালোচনা করেছেন। যার কারণে শোয়েবকে মানহানির নোটিশ পাঠিয়েছে আইন উপদেষ্টা রিজভি। পাকিস্তানের সাবেক ব্যাটসম্যান ইউনিস খান শোয়েব আখতারের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন।
ইউনিস খান বলেন, ‘তেতো হলেও শোয়েব সত্য কথাটাই বলেছে। এটার জন্য মেরুদণ্ড শক্ত হতে হয়। পাকিস্তানি ক্রিকেটারদের উন্নতিতে তার কথার সঠিক মূল্যায়ন হওয়া উচিৎ পিসিবির। আমি শোয়েব আখতারের কথার সঙ্গে একমত। ’
বাংলাদেশ সময়: ০১১৩ ঘণ্টা, মে ০২, ২০২০
আরএআর/এমএমএস