শুক্রবার (০১ মে) কৃষি মন্ত্রণালয়ের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়, বেশ কিছুদিন আগে টেকনাফ উপজেলার লম্বরী গ্রামের কয়েকটি গাছে ঘাসফড়িংয়ের মতো কিছু ছোট পোকার আক্রমণ দেখা দিলে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কক্সবাজারের উপ-পরিচালক ও স্থানীয় কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে কীটনাশক প্রয়োগ করে পোকাগুলো দমন করেন।
কিন্তু অতি সম্প্রতি আবার ঘাসফড়িং সদৃশ এসব পোকা দেখা দিলে কৃষি মন্ত্রণালয় এটিকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে উদ্যোগ গ্রহণ করে। তদন্তে দল গঠন করে।
এরপর শুক্রবার সকালে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ও বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের কীটতত্ত্ববিদদের সমন্বয়ে গঠিত উচ্চপর্যায়ের একটি দল টেকনাফের উদ্দেশে রওনা হয়।
এছাড়া এতে কাজ করবে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) এবং বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিনা) পৃথক টিমও।
তারা ঘাসফড়িং সদৃশ লোকাস্ট গোত্রের স্থানীয় এই পোকার শনাক্তকরণসহ আক্রমণ প্রতিরোধ, নিয়ন্ত্রণ ও ধ্বংসে টিম ওয়ার্কিং করবেন বলে জানা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৩ ঘণ্টা, মে ০১, ২০২০
এসকে/টিএ