ঢাকা: রবীন্দ্রনাথের রচনায় মানুষের যাবতীয় আবেগ, অনুভূতি, আকাঙ্ক্ষা, অভিব্যক্তির অতুলনীয় প্রকাশ ঘটেছে। বাঙালির সব সমস্যা-সংকটে তার গান, কবিতা জুগিয়েছে সাহস ও প্রেরণা।
কবিগুরুর জন্মবার্ষিকীতে বুধবার সন্ধ্যায় রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের গান-কবিতার আসর বসেছিল জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে।
সঙ্গীতালয়ের আয়োজনে রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী মিলন দেব এবং আবৃত্তি শিল্পী শোয়াইব আহমদের গানে-কবিতায় রবীন্দ্রনাথ শিরোনামে যুগলবন্দি পরিবেশনায় সৃষ্টি হয় এক চমৎকার আবহ।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন মীর বরকত, রেহানা পারভীন ও ড. সানোয়ার জাহান ভূঁইয়া।
অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছিল রবীন্দ্রনাথের জনপ্রিয় সব গান, কবিতা ও কথামালায় ।
শিশুশিল্পীদের দলীয় সঙ্গীত পরিবেশনার মধ্যে দিয়ে শুরু হয় মূল আয়োজন। এরপর একে নয়টি কবিতা ও গানের যুগলবন্দি পরিবেশনা মুগ্ধ করে দর্শকদের।
এ সময় অতিথিরা বলেন, কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা ভাষা ও সাহিত্যকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে নিয়ে গেছেন। তিনি ছিলেন প্রকৃতি, প্রেম ও মানবতার কবি। কবিগুরুর লেখা ‘আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি’ গান বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত। এ দেশের মুক্তিযুদ্ধে তার অনেক কবিতা ও গান ছিল সীমাহীন প্রেরণার উৎস।
বাংলাদেশ সময়: ১১২৬ ঘণ্টা, মে ০৯, ২০২৪
এসআইএস