শিল্প ও স্থাপত্যকে নতুন আঙ্গিকে মানুষের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে এবারের প্রদর্শনীতে ৩৫টি দেশের ৩০০ এর বেশি শিল্পী অংশ নেবেন বলে জানিয়েছেন আয়োজকরা।
বুধবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে এ আয়োজন সম্পর্কে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন আয়োজক প্রতিষ্ঠান সামদানি আর্ট ফাউন্ডেশনের পরিচালক রাজিব সামদানী ও নাদিয়া সামদানী।
তারা বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার কিছুটা অজানা এবং একই সঙ্গে সমৃদ্ধ ও সম্ভাবনাময় শিল্পকলার উন্নয়নকে সামনে রেখে সামিটে ১২০ জনেরও বেশি বক্তার অংশগ্রহণে থাকবে ১৬টি প্যানেলে আলোচনা। এছাড়া অনুষ্ঠিত হবে ২টি সিম্পোজিয়াম, যা সর্বসাধারণের জন্য উন্মুক্ত।
জাতীয় উন্নয়নকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করার জন্য থাকছে শ্রীলঙ্কার অজানা শিল্পকলার ইতিহাস। আলোকপাত করা হবে দক্ষিণ এশিয়ার প্রদর্শনীর ইতিহাসের ওপর। এবারের সামিটে প্রথমবারের মতো সম্পৃক্ত হচ্ছে ইরান ও তুরস্ক।
তবে এবারের সবথেকে বড় আগ্রহের জায়গা থাকছে বাংলাদেশের তরুণ ১১ শিল্পীর বিশেষ প্রদর্শনী। এছাড়া প্রতিটি আয়োজনই আলাদা আলাদা চমক। মুগ্ধতায় ভরপুর আয়োজনগুলো নিজস্ব স্থানে মহিমান্বিত।
এবারের সামিটে স্থানীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের নেতৃস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের কিউরেটরদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। এছাড়া দক্ষিণ ও পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পৃক্ততাকে তুলে ধরা হবে নতুনভাবে।
সরকারি ও বেসরকারি যৌথ উদ্যোগে ঢাকা আর্ট সামিটের আয়োজনের সহযোগিতা করছে বাংলাদেশ সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়, তথ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, বাংলাদেশ ইনভেস্টমেন্ট ডেভেলপমেন্ট অথোরিটি ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৮
এইচএমএস/এসএইচ