মঙ্গলবার (৩ জুন) আষাঢ়ের বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায় এমন চিত্রই ফুটে উঠলো ‘নৃত্যছন্দে আনন্দে আষাঢ়সন্ধ্যা’ শীর্ষক নৃত্যাসরে। যৌথভাবে এ নৃত্যসন্ধ্যার আয়োজন করে নাচের দল স্পন্দন ও পল্লবী ড্যান্স সেন্টার।
সন্ধ্যায় প্রদীপ প্রজ্জ্বলনের মধ্যদিয়ে আয়োজনের উদ্বোধন করেন নৃত্যগুরু আমানুল হক, লায়লা হাসান, মীনু হক, অধ্যাপক আব্দুস সেলিম ও সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুছসহ নৃত্য ও সংস্কৃতি অঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা।
উদ্বোধন পর্ব শেষে ‘চাঁদ উঠেছে ঐ গানের সঙ্গে’ দলীয় নৃত্য পরিবেশন করে খুদে শিল্পীরা। এরপর ‘বনের হরিণ আয়’ গানের সঙ্গে নাচে স্পন্দনের শিশুশিল্পীরা। অনুষ্ঠানে ‘ঝুমঝুম ঝুমরা নাচ নেচে কে এলো গো’ গানের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করে পল্লবী ড্যান্স সেন্টার।
অনুষ্ঠানের বিশেষ আকর্ষণ হিসেবে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বহরমপুর কলাক্ষেত্রের শিল্পীরা পরিবেশন করে নৃত্যনাট্য ‘আমি সে রমনী নহি’।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কাব্যনাট্য ও নৃত্যনাট্য ‘চিত্রাঙ্গদা’র দু’টি চরিত্র আশ্রয়ে অরিন্দম ব্যানার্জীর নির্দেশনায় নৃত্যনাট্যটিতে অংশ নেন রূপসা চক্রবর্তী, চন্দ্রিকা ব্যানার্জী, অন্তরা মজুমদার, সারদা সিনহা, অমিত বোল, অনুরাগ ব্যানার্জী, রৈনাথ দত্ত ও রঞ্জন মহাজন। এছাড়া এ আসরে আরো নৃত্য পরিবেশন করে স্বপ্নবিকাশ কলাকেন্দ্রের শিল্পীরা।
বাংলাদেশ সময়: ০৩২৮ ঘণ্টা, জুলাই ০৪, ২০১৮
এএ