শুক্রবার (৯ সেপ্টেম্বর) ছুটির দিনের সন্ধ্যায় কবির কবিতা ও গানে, তারই সৃষ্টির আলোতে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানানো হয় ছায়ানট প্রাঙ্গণে। এ আয়োজনে উঠে আসে জাতীয় কবির সৃজনসম্ভার।
সন্ধ্যার বর্ণিল আয়োজনে অংশ নেন ছায়ানটের শিল্পীরা। শুরুতেই ছায়ানটের বড়দের দল গেয়ে শোনান ‘শুভ্র সমুজ্জ্বল হে চির-নির্মল’। ছায়ানটের বড়দের দল আরও গায় ‘দেশ গৌর-বিজয়ে দেবরাজ’ ও ‘মৃত্যু নাই, নাই দুঃখ’ গান দু’টি।
একক কণ্ঠে তানভীর আহমেদ ‘ডাকতে তোমায় পারি যদি’, নাসিমা শাহীন ফ্যান্সি ‘ভাদরের ভরা নদীতে ভাসায়ে’, মনীষ সরকার ‘আমার ভবের অভাব লয়’, নুসরাত জাহান রুনা ‘শিউলি ফুলের মালা দোলে’, রেজাউল করিম ‘মেঘের ডমরু ঘন বাজে’, নাহিয়ান দুরদানা শুচি ‘জয় ব্রক্ষবিদ্যা শিব-সরস্বতী’, প্রিয়ন্তু দেব ‘কেমনে রাখি আঁখি-বারি’, ফারহানা আক্তার শ্যার্লি ‘আয় মরু পারের হাওয়া’, জান্নাত-ই-ফেরদৌসী লাকী ‘ওরে নীল যমুনার জল’, সৈয়দা সনজিদা জোহরা বীথিকা ‘রস-ঘনশ্যাম-কল্যাণ সুন্দর’, শ্রাবন্তী ধর ‘তুমি যতই দহনা দুখের’, সুমন মজুমদার ‘মাগো চিন্ময়ী রূপ ধ’রে আয়’ কণ্ঠে নিবেদন করেন।
একক আবৃত্তিতে অংশ নেন কৃষ্টি হেফাজ ও রফিকুল ইসলাম। সবশেষে মঞ্চে আসে ছায়ানটের ছোটদের দল। কচিকণ্ঠে তারা গেয়ে শোনান ‘স্নিগ্ধ শ্যাম-বেণী-বর্ণা এসো’ ও ‘সবুজ শোভার ঢেউ খেলে যায়’ গান দু’টি। ছায়ানটের রীতি অনুযায়ী জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় এ আয়োজন।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৯, ২০১৮
এইচএমএস/এএ