ঢাকা, শুক্রবার, ১২ পৌষ ১৪৩১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

শিল্প-সাহিত্য

রকমারির ৮ম বছরে পদার্পণ

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২২৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৯
রকমারির ৮ম বছরে পদার্পণ প্রতীকী

এখন থেকে ৭ বছর আগের কথা। ইন্টারনেট থেকে জিনিসপত্র কেনার প্রচলন বাংলাদেশে তেমন একটা ছিলো না। ইন্টারনেট বিষয়টিও অতটা সহজলভ্য হয়নি তখনও। সেসময় অন্যরকম গ্রুপের কর্ণধার মাহমুদুল হাসান সোহাগ অনলাইনে বইয়ের দোকান দিয়ে দিলেন!

তার পরের গল্পটা শুধুই সাফল্যের। অনলাইন প্লেসের মাধ্যমে রকমারি নিজেদের প্রচারণা যতটা করেছে, মানুষ তার চেয়ে বেশি করে দিয়েছে।

সাত বছর আগের এই দিনে, ১৯ জানুয়ারি রকমারি যখন যাত্রা শুরু করেছিলো, তখন বাংলাদেশে কোন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ছিলো না। আর আজ জীবনধারণের জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছুই অনলাইনে কেনা যায়।

নতুন নতুন চিন্তা এবং উদ্যোগের সঙ্গেও পরিচয় করিয়েছে রকমারি। বইয়ের মার্কেটিংকে নিয়ে গেছে নতুন পর্যায়ে। রকমারির বই বিষয়ক ই-মেইলের অনেকগুলোই সাহিত্যমানসম্পন্ন।  

বই অর্ডার করা থেকে পাঠকের কাছে পৌঁছানোর পুরো প্রক্রিয়াটির মধ্যেই আছে আন্তরিকতা এবং সুরূচির ছোঁয়া।
 
রকমারিতে ভালো ভালো বই পাওয়া যায়, রকমারি মানুষের পাঠাভ্যাস গড়ে তুলতে সাহায্য করছে, এই চমৎকার লক্ষ্য এবং দর্শন তো আছেই, সঙ্গে সাম্প্রতিক প্রযুক্তির যথাযথ ব্যবহার, এবং সর্বোচ্চ পেশাদারীত্বের কারণেই রকমারি আজ ই-কমার্স জগতে এক অনন্য নাম।

১০০টি বই নিয়ে শুরু করা অনলাইন বুকশপটিতে আজ এন্ট্রি করা আছে এক লাখ সত্তর হাজার বই। প্রতিদিন প্রায় ১৫০০ থেকে ২০০০ পার্সেল পৌঁছে যাচ্ছে মানুষের কাছে।

দিনে দিনে যে এই সংখ্যা বেড়েই চলবে, এ ব্যাপারে সন্দেহ নেই!

বাংলাদেশ সময়: ১৭২২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৯
জেডএস/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।