সোমবার (১৩ জানুয়ারি) দিবাগত রাত ৩টা থেকে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) সকাল পৌনে ১০টা পর্যন্ত দেশের প্রধান এই বিমানবন্দরে প্লেন ওঠানামা করতে পারেনি।
জানা গেছে, রানওয়েতে সাধারণত দৃষ্টিসীমা ৬০০ থেকে ৮০০ মিটার থাকলে প্লেন ওঠানামা করতে পারে।
বিমানবন্দর সূত্র জানিয়েছে, মঙ্গলবার সকাল ১০টার দিকে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিক রুটে কয়েকটি এয়ারলাইন্সের ফ্লাইট ছেড়ে যায়। দুপুরের দিকে পুরোপুরি প্লেন ওঠানামা স্বাভাবিক হয়।
সূত্র জানায়, ঢাকা থেকে সকাল ৯টা ৪৪ মিনিটে ব্যাংককের উদ্দেশে বিমানের বিজি-০৮২ ফ্লাইট ছেড়ে গেছে। এছাড়া ব্যাংকক থেকে আসা বিমানের বিজি-০৩৮ ফ্লাইটটি কলকাতায় অবতরণ করেছে।
আবার সিঙ্গাপুর থেকে আসা ইউএস-বাংলার-৩০২ ফ্লাইটটি কলকাতায় অবতরণ করেছে। ইউএস-বাংলার গুয়াংজু থেকে আসা ৩২৬ ফ্লাইটটি শাহজালালে অবতরণ করতে না পেরে মিয়ানমার অবতরণ করেছে। দোহা থেকে আসা ইউএস-বাংলার অপর একটি ফ্লাইট কলকাতায় অবতরণ করেছে।
অন্যদিকে ইউএস-বাংলার মাস্কাট থেকে আসা আরও একটি ফ্লাইট ঢাকায় অবতরণ করতে না পেরে সিলেটে অবতরণ করেছে।
শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এএইচএম তৌহিদ উল-আহসান বাংলানিউজকে বলেন, কুয়াশার কারণে ভোর থেকে ভিজিবিলিটি শূন্য হওয়ায় প্লেন ওঠানামা বন্ধ রাখা হয়। ভিজিবিলিটি ভাড়ায় সকাল ১০টার দিকে প্লেন ওঠানামা শুরু হয়। যা দুপুর নাগাদ একেবারে স্বাভাবিক হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৪, ২০২০
টিএম/জেডএস