বৃহস্পতিবার (২০ জুন) সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
কুমরাখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আওয়ামী লীগ সমর্থিত কুষ্টিয়া জেলা পরিষদের সদস্য মফিজ গ্রুপের সঙ্গে স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতা আলী গ্রুপের মধ্যে বিরোধ চলে আসছিল। বুধবার (১৯ জুন) সন্ধ্যায় তারই ধারাবাহিকতায় মফিজের লোকজনের সঙ্গে আলীর লোকজনের কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
‘ওই ঘটনায় ক্ষিপ্ত হয়ে পরদিন সকালে আলী গ্রুপের লোকজন হঠাৎ আজম মুন্সীর বাড়িতে হামলা চালিয়ে তাকেসহ পরিবারের আরও পাঁচজনকে কুপিয়ে আহত করে পালিয়ে যায়। স্থানীরা আহতদের উদ্ধার করে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে গেলে সকাল ৯টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজম মুন্সী মারা যান। ’
আহতদের কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। ময়না-তদন্তের জন্য মরদেহ কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলেও জানান পুলিশের এ কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৭ ঘণ্টা, জুন ২০, ২০১৯
জিপি