বুধবার (১৬ অক্টোবর) দিনগত রাতে সংগঠনটির দপ্তর সম্পাদক মো. আহসান হাবিব স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য এ প্রতিবাদ জানান।
বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, স্থানীয় ছাত্রদলের সন্ত্রাসীরা মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) দিনগত রাতে কাওসারকে কুপিয়ে হত্যা করে।
হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানোর পাশাপাশি জড়িত সব সন্ত্রাসীকে দ্রুত সময়ে গ্রেফতারের দাবি তোলেন ছাত্রলীগ নেতাদ্বয়।
মঙ্গলবার রাতে উপজেলার পুলিশ মোড়ের একটি দোকানের ভেতরে কাওসারকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে আহত করা হয়। তখনই তাকে ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
কাওসার উপজেলার বাকলজোড়া ইউনিয়নের গুজিরকোনা গ্রামের আলাল উদ্দিনের ছেলে।
এদিকে এ ঘটনায় জেলা বিএনপির সাবেক সহ-সভাপতি আবু চাঁন, ইমাম হোসেন ও জুলহাস উদ্দিনকে আটক করেছে পুলিশ।
কাওসারের পরিবারের বরাত দিয়ে দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, পূর্ব শত্রুতার জেরে কাওসারকে সুসং ডিগ্রি কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম-সম্পাদক মেহেদী হাসান সাহস ও তার সহযোগীরা মিলে কুপিয়েছেন।
সাহস উপজেলার মাছবাজার এলাকার মঞ্জু মিয়ার ছেলে। বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে তাদের দু’জনের মধ্যে মতবিরোধ ও শত্রুতা চলছিল।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৭, ২০১৯
এইচএ/