শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলনের সাংস্কৃতিক আয়োজন শুরু হয়। শুরুটা হয় আবৃত্তির মাধ্যমে।
এরপর পৌষের জমে যাওয়া শীতল সন্ধ্যায় শ্রোতাদের মেঠো সুরে ছোঁয়া দেন শিল্পী কিরণ চন্দ্র রায়। তিনি গেয়ে শোনান ‘ভালো আছি ভালো থেকো আকাশের ঠিকানায়’ ও ‘সতীন যার ঘরে’। চিশতি বাউল গেয়ে শোনান ‘আমি কি করে বোঝাবো তোরে বন্ধু’ ও ‘যদি থাকে নসিবে’।
শিল্পী রফিকুল আলম গেয়ে শোনান মুক্তিযুদ্ধের গান ‘দেবো না আমার মাঠের সবুজ’ ও ‘আশা ছিল মনে মনে’। দিনাত জাহান মুন্নী গেয়ে শোনান ‘বকুল ফুল বকুল ফুল’ ও ‘বন্দে মায়া লাগাইছে’। শিল্পী ফকির শাহবুদ্দিনের কণ্ঠে গীত হয় ‘আমি বাংলা ভাষায় কথা বলি’, ‘সোনার ময়না ঘরে থুইয়া’ ও ‘আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম’।
আওয়ামী লীগ দলীয় সংসদ সদস্য ফোক সম্রাজ্ঞী মমতাজ শুরুতেই গেয়ে শোনান বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে গান ‘লোকে বলে বাংলায় যতদিন রবে পদ্মা মেঘনা বহমান’। এরপর একে একে পরিবেশন করেন ‘না জানি কোন অপরাধে দিলা এ জীবন’, ‘বন্ধু তুই লোকাল বাসরে বন্ধু’ ও ‘তোমার লাগি পাঙ্খা হইয়া’। এরপর মঞ্চে আসেন এসডি রুবেল। তিনি গেয়ে শোনান সম্মেলক উপলক্ষে লেখা গান ‘জয় বাংলা বাংলার জয়’।
সর্বশেষ পরিবেশনা ছিলো ব্যান্ডদল বাউলার।
পুরো অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল প্রমুখ। আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে গঠিত সাংস্কৃতিক উপ-কমিটি আয়োজিত অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন উপ-কমিটির সদস্য জয়দেব নন্দী।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২০, ২০১৯
ডিএন/ওএইচ/