বুধবার (৩১ জুলাই) বাংলাদেশ ব্যাংকের জাহাঙ্গীর আলম কনফারেন্স হলে ২০১৯-২০ অর্থবছরের মুদ্রানীতি ঘোষণাকালে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন ডেপুটি গর্ভনর এস এম মনিরুজ্জামান।
পিপলস লিজিংসহ ৫টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানে রাখা আমানত ফেরত না দেওয়ার বিষয়ে তিনি বলেন, আমানতকারীদের অর্থ পিপলস লিজিংসহ সংশ্লিষ্ট আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে দিতে হবে।
এ বিষয়ে গর্ভনর ফজলে কবির বলেন, পিপলস লিজিংসহ আরও বেশ কয়েকটি কোম্পানি দীর্ঘদিন ধরে অসুবিধায় ছিল। ২০১৩ সাল থেকে সমস্যায় যাচ্ছে পিপলস লিজিং। এই পরিণতিতে না পৌঁছানোর জন্য আমরা সম্ভাব্য সব রকম চেষ্টা করেছি। ‘আল্টিমেটলি পিপলস লিজিং রক্ষা করা যায়নি। কারণ আমানতকারীদের স্বার্থ আমাদের সবার আগে দেখতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক নম্বর দায়িত্ব হলো আমনাতকারীদের স্বার্থ দেখা। সেটা দেখার জন্য এই সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে। ’
তিনি বলেন, স্টেকহোল্ডারদের আমরা বলেছিলাম- আমরা খুব ইন্টারেস্টিং সিচুয়েশনের মধ্যে আছি। ২০১৮ সালে আমরা ফারামার্স ব্যাংককে ফল্ট করতে না দিয়ে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংক থেকে অর্থ দিয়ে বাঁচিয়ে রেখেছি। তখন অনেকেই বলেছিল এটি ঠিক হয়নি। এটা ফল্ট করতে দেওয়া উচিৎ ছিল।
‘নতুন ব্যাংক আসবে। এটা ধরে রাখার কি আছে। পিপলস লিজিংয়ের বিষয়েও একই ধরনের প্রশ্ন এসেছে। আমরা সেটা না শুনে অবসায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৩ ঘণ্টা, জুলাই ৩১, ২০১৯
এসই/এমএ