সোমবার (৫ ফেব্রুয়ারি) থেকে মঙ্গলবার (৬ ফেব্রুয়ারি) দুপুর পর্যন্ত জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতাররা হলেন- জেলা কৃষকদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান, পৌর বিএনপির ওয়ার্ড সম্পাদক মানিক মিয়া, পানছড়ি উপজেলা যুবদলের সাহিত্য ও প্রকাশনা সম্পাদক আওলাদ, উপজেলা যুবদলের সদস্য মো. হযরত, মো. আলম, মহালছড়ি উপজেলা যুবদলের সহ-সভাপতি নবী হোসেন ও প্রচার সম্পাদক জিন্দা মিয়া, মাটিরাঙ্গা পৌর বিএনপির ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মফিজ মিয়া ও পৌর ছাত্রদলের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, গুইমারা হাফছড়ি ইউনিয়নের সহ-সভাপতি জসিম মিয়া, মানিকছড়ি উপজেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি আনোয়ার হোসেন, ইউনিয়ন ছাত্রদলের যুগ্ম সম্পাদক আনোয়ার হোসেন, জহিরুল ইসলাম, আলম হোসেন, এস জাফর হুসাইন সিরাজ, রামগড় পৌর যুবদলের সদস্য সুমন, লক্ষ্মীছড়ি উপজেলা ছাত্রদলের সদস্য সোহেল মিয়া, সদস্য আলমগীর, দিঘীনালা উপজেলা ছাত্রদলের সহ-সভাপতি ওসমান গনি, ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক শরিফুল ইসলাম শাহিন, এখলাস উদ্দীন, ইকবাল হোসেন, কামাল হোসেন প্রমুখ।
খাগড়াছড়ি জেলা পুলিশ সুপার আলী আহম্মেদ খান বাংলানিউজকে জানান, গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় মামলা রয়েছে। এছাড়া বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার রায়কে কেন্দ্র করে নাশকতার চেষ্টা করতে পারে এমন অভিযোগে তাদের গ্রেফতার করা হয়েছে।
এদিকে জেলা বিএনপির সভাপতি ওয়াদুদ ভূঁইয়া গণগ্রেফতারের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, রাতে ঘরে ঘরে তল্লাশি চালিয়ে অন্যায়ভাবে দলের নেতাকর্মীদের গ্রেফতারা করা হয়েছে।
এসময় জেলা বিএনপির ৩৩ জন নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে দাবি করে তাদের সবার নিঃশর্ত মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানান বিএনপির এ নেতা।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৬, ২০১৮
এসআরএস