মঙ্গলবার (০৩ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করে তিনি বলেন, মির্জা ফখরুলের এনজিওগ্রাম করানো হয়েছে। রিপোর্ট ভালো।
এর আগে সোমবার (০২ এপ্রিল) সকাল ১০টায় বুকে ব্যথা নিয়ে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে যান মির্জা ফখরুল। প্রাথমিক পরীক্ষা-নিরীক্ষায় তেমন কোনো অসামঞ্জস্যতা ধরা পড়েনি।
ওইদিন বিকেলে বিএনপির স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডা. ফাওয়াজ হোসেন শুভ বাংলানিউজকে জানিয়েছিলেন মির্জা ফখরুল সম্পূর্ণ শঙ্কামুক্ত। এরপর তাকে বিকেল ৪টার দিকে হাসপাতালের করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) থেকে কেবিনে নেওয়া হয়।
তবে দুপুর থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসকরা মির্জা ফখরুলকে বিশ্রামে থাকতে বললেও দলীয় অনেক নেতাকর্মী সেখানে ভিড় করছেন। তাদের মধ্যে কয়েকজন সিনিয়র নেতা মির্জা ফখরুলের রুমে গিয়ে দেখাও করেন। তবে কাদের সিদ্দিকীর সঙ্গে কুশল বিনিময়ের পরপরই তিনি আবারও বুকে ব্যথা অনুভব করায় পরবর্তীতে আর কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি।
এ সময় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহানকে ভেতরে প্রবেশে বাধা দেওয়ায় তিনি অনেকটা মনক্ষুণ্ন হয়ে ফিরে যান। আবার অনেক নেতাকর্মীকে হাসপাতালের নিচ তলা থেকে ওপরে উঠতেও নিষেধ করতে দেখা যায়।
বুকে ব্যথা ও লো-প্রেসারের কারণে সোমবার সকাল ১০টায় বিএনপি মহাসচিবকে ইউনাইটেড হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। প্রথমে সিসিইউতে রাখা হয়। পরে বিকেল ৪টায় তাকে কেবিনে নেওয়া হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৩, ২০১৮
এমএইচ/জিপি