রোববার (৩০ সেপ্টেম্বর) বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিএনপি আয়োজিত জনসভায় বক্তৃতাকালে তিনি এ কথা বলেন। দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি এবং ‘নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার’ গঠনসহ বিভিন্ন দাবিতে এ সভার আয়োজন করা হয়েছে।
মির্জা আব্বাস বলেন, জাতীয় ঐক্য গড়ার চেষ্টা চলছে। কিন্তু সরকার নানাভাবে চেষ্টা করছে যেন ঐক্য না হয়। যদি জাতীয় ঐক্য হয় তাহলে ভালো, আর না হলে বিএনপি একাই গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলন চালিয়ে যাবে। কারেও ওপর নির্ভর করে বিএনপি বসে থাকবে না।
জনসভায় সভাপতিত্ব করছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম অালমগীর। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে রয়েছেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
বক্তব্য রাখেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির ড. আব্দুল মঈন খান, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ্ আল নোমান, মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমদ, সেলিমা রহমান, বরকত উল্লাহ বুলু, মোহাম্মদ শাহজাহান, অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন, ডা. এজেড এম জাহিদ হোসেন, শামসুজ্জামান দুদু, জয়নাল আবেদীন, নিতাই রায় চৌধুরী, শওকত মাহমুদ।
আরও বক্তব্য দেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আমান উল্লাহ আমান, আবুল খায়ের ভুুইয়া, জয়নুল আবদিন ফারুক, হাবিবুর রহমান হাবিব, আতাউর রহমান ঢালী, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, মজিবর রহমান সারোয়ার, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, নজরুল ইসলাম মঞ্জু, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, আসাদুল হাবিব দুলু, এমরান সালেহ প্রিন্স, বিলকিস জাহান শিরিন, শ্যামা ওবায়েদ, বাণিজ্য বিষয়ক সম্পাদক সালাহ্উদ্দিন আহমদ, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির সাধারণ সম্পাদক কাজী আবুল বাশার, ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মুন্সী বজলুল বাসিত আঞ্জু, মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু, মুক্তিযোদ্ধা দলের সাধারণ সম্পাদক সাদেক আহমেদ খান, ছাত্রদলের সভাপতি রাজীব আহসান।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৯ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৮
টিএম/এমএইচ/