বুধবার (২৮ নভেম্বর) দুপুরে নীলফামারী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা বেগম নাজিয়া শিরিনের কাছ তিনি মনোনয়নপত্র জমা দেন।
এসময় সৈয়দপুর ও কিশোরগঞ্জ এলাকার বিএনপির একাংশের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর কথা হয় বেবী নাজনীনের সঙ্গে। তিনি বাংলানিউজকে বলেন, আমার কাছে দেশ মা খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিটি মুখ্য। এজন্য জনমত গড়ে তুলতে নির্বাচনের মাঠে নেমেছি। কেবল মনোনয়ন নয়, নির্বাচনেও জয়ী হবো। কারণ আমার এলাকার মানুষ মনে প্রাণে গ্রহণ করেছেন। তারা দুঃশাসনের বিরুদ্ধে জবাব দিতে আমাকেই সংসদ সদস্য হিসেবে দেখতে চায়।
বেবী নাজনীন আরো বলেন, আমি হিংসা বুঝি না, তাতে আবার প্রতিহিংসা! প্রতিহিংসার রাজনীতিকে ঘৃণা করি আমি। দলের প্রয়োজনে সর্বোচ্চ ত্যাগ স্বীকারে প্রস্তত আছি। একটি নতুন ধারার রাজনীতির স্বপ্ন দেখি আমি। যেখানে হানাহানি নেই, ক্ষুধা-দাদ্রিতা নেই, বেকারত্ব নেই কেবল আছে উন্নয়ন আর উন্নতি।
রাজনীতি ও সংস্কৃতির মেলবন্ধনে এক নতুন মাত্রা যোগ করতে চাই। ক্ষমতায় আসলে দলমতের ঊর্ধ্বে উঠে সবাইকে নিয়ে উন্নয়নের কাজ করতে চাই বলে জানান তিনি।
দুই জনের হাতে মনোনয়নের চিঠি এমন প্রশ্নের জবাবে বেবী নাজনীন বলেন, এটা বিএনপির রাজনৈতিক কৌশল। শেষ পর্যন্ত আমার মনোনয়নই চূড়ান্ত হবে বলে বিশ্বাস করি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ২৮, ২০১৮
এনটি