বুধবার (২৩ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৪টায় জেলা প্রেসক্লাবের পাশের গলিতে জেলা ও মহানগরবিএনপির ব্যানারে পৃথকভাবে এসব সমাবেশের আয়োজন করা হয়।
নেতাদের অভিযোগ, বুধবার পূর্ব ঘোষণা অনুসারে কর্মসূচির আগে আগে প্রেসক্লাব সংলগ্ন এলাকায় জড়ো হতে থাকেন বিএনপি নেতাকর্মীরা।
জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মামুন মাহমুদ জানান, ভোলার ঘটনায় আমরা প্রতিবাদ জানাতে এসেছিলাম, কিন্তু আমাদেরকে দাঁড়াতেই দেয়নি পুলিশ। বরং আমাদের কাছ থেকে ব্যানার ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে। মত প্রকাশের অধিকার ও প্রতিবাদ করার সাংবিধানিক অধিকার থেকে আজ আমরা বঞ্চিত। পুলিশের এ ধরনের আচরনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এটিএম কামাল জানান, একদিকে পুলিশের লাঠিচার্জ অন্যদিকে আমাদের কর্মসূচি চলেছে। পুলিশের এহেন আচরণ ন্যাক্কারজনক। পুলিশ যদি জনগণের কাতারে চলে আসে আর সরকারের আজ্ঞাবহ না হয়ে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের দায়িত্ব পালন করে তাহলে ১ ঘণ্টাও এ সরকার টিকবে না।
এদিকে সমাবেশ হতে না দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে নারায়ণগঞ্জ সদর মডেল থানার পরিদর্শক মিজানুর রহমান জানান, রাস্তার উপর জনসাধারণের চলাচল ও জানমালের ক্ষতি যেন না হয়, সে জন্য নিরাপত্তার স্বার্থে আমরা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হই। এ সময় বিএনপির নেতাকর্মীরা ভয়ে নিজ থেকেই ওই জায়গা থেকে চলে যায়। আমরা কাউকে বাধা দেইনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৭ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৩, ২০১৯
এইচজে