ঢাকা, শুক্রবার, ১২ পৌষ ১৪৩১, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৪ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

বইমেলা

সৈয়দা রাশিদা বারীর নতুন ৪ বই

বইমেলা ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০৪৫৭ ঘণ্টা, মার্চ ১, ২০১৬
সৈয়দা রাশিদা বারীর নতুন ৪ বই

ঢাকা: এবারের অমর একুশে গ্রন্থমেলায় নতুন চারটি বই বেরিয়েছে কবি ও কথাসাহিত্যিক সৈয়দা রাশিদা বারীর। এগুলো হলো শীতল হাওয়া, ইসলামী চেতনায় জীবন ও জীবিকার ইবাদত, মা-সন্তান এবং কচিকাঁচার বাংলা পড়া।

এরমধ্যে যথাক্রমে প্রথমটি কবিতার বই, দ্বিতীয়টি সম্পাদনা বই, তৃতীয়টি উপন্যাস এবং চতুর্থটি শিশুতোষ বই।

শীতল হওয়া প্রকাশ করেছে নবরাগ প্রকাশনী। সৈয়দা রাশিদা বারীর যেসব কবিতা দেশ-বিদেশের বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে, এ বইতে তার বাছাইকৃত কিছু কবিতা স্থান পেয়েছে। এছাড়া নতুন কিছু কবিতাও সংযুক্ত হয়েছে।

ইসলামী চেতনায় জীবন ও জীবিকার ইবাদত প্রকাশ করেছে দি রয়েল পাবলিশার্স। বিভিন্ন বই ঘেঁটে সঞ্চিত সংগ্রহগুলোই একত্রিত করে এই বইটি সম্পাদনা করেছেন সৈয়দা রাশিদা বারী।

‘মা-সন্তান’ প্রকাশ করেছে পার্ল পাবলিকেশন্স। পারিবারিক জীবনে ক্রান্তিলগ্ন অতিবাহিত করতে যে সমস্ত ঘাত প্রতিঘাত সংঘটিত হয় এ বইতে সেটাই উঠে এসেছে। ।

আর ‘কচি কাচার বাংলা পড়া’ বের করেছে জাহান পাবলিকেশন্স। বর্ণ দিয়ে শব্দ গঠন ও বাক্য গঠন, বানান এবং রিডিং, ছড়া সম্ভার এবং গদ্য পাঠ পদ্ধতি ও গঠনমূলক নিয়ম-রীতি এতে সুন্দরভাবে দেওয়া হয়েছে।

সম্প্রতি বইমেলায় বাংলা একাডেমির নজরুল মঞ্চে চারটি বইয়েরই মোড়ক উন্মোচন করা হয়। মোড়ক উন্মোচন করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু।

মোড়ক উন্মোচনকালে প্রায় ৮৫টি বইয়ের লেখিকা সৈয়দা রাশিদা বারী বলেন, বছরের ৩৬৫ দিনের প্রতিটি দিন আমি চাই কিছু না কিছু লিখতে, এই লেখালেখির ধারাবহিকতায় আমার ভ্যালেনটাইন্স ডে হয় লাগাতার ফ্রেব্রুয়ারি মাস। সেটা লেখা প্রকাশের মাধ্যমেই মূলত। একটা লেখা প্রকাশের উপযোগী করে তুলতে অন্তরের একশ’ ভাগ সুধা ঢেলে দিতে হয়। সমস্ত বল এনার্জি প্রয়োগ করতে হয় সেই লেখাটির উপর। লেখকের লেখালেখিই হলো ভাললাগা- ভালবাসা। এখানে লুকোচুরি থাকলে, অবহেলা-অনুযোগ থাকলে ভালো কিছু রচনা করা অসম্ভব হয়।

মন্ত্রী হাসানুল হক ইনু বলেন, বই সাম্যের কথা বলে, বই দেশ উন্নয়নের কারিগর, বই শান্তির, সত্যের সোপান। আপনারা সময় হলে বই পড়বেন, পয়সা কিছু হলে বই কিনবেন, বই আত্মশুদ্ধির পথ দেখায়।

বাংলাদেশ সময়: ০৪৫১ ঘণ্টা, মার্চ ০১, ২০১৬
এইচএ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।