মেলার প্রতি শুক্র ও শনিবার শিশুপ্রহরে সকাল ১১টায় এই আয়োজন অনুষ্ঠিত হবে। পাঠরুচি, বই, অলংকরণ, প্রচ্ছদ, পত্রিকা, ই-বুক, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং শিক্ষার্থী-সন্তানের পাঠ রুচিতে অভিভাবক-শিক্ষক-লেখক-প্রকাশকের দায়িত্ব নিয়ে মতবিনিময় হবে এই অন্য রকম বই উৎসবে।
কৈশোর তারুণ্যে বই ট্রাস্ট’র সভাপতি তুষার আবদুল্লাহ বলেন, অতিতের ধারাবাহিকতায় এবারের একুশের গ্রন্থমেলায় প্রতি শিশুপ্রহরে আমরা একত্রিত হতে চাই।
তিনি বলেন, বইয়ের উৎসবে বসে শিশু-কিশোরদের কাছ থেকেই শুনবো বই নিয়ে তাদের পর্যবেক্ষণ। ওদের সঙ্গে আপনি এবং আমরাও অংশ নেবো। চলে আসুন প্রতি শুক্র ও শনিবার শিশু চত্বরে। আমরা অপেক্ষায় থাকবো সকাল এগারটায়।
প্রথম আয়োজনে সবার সঙ্গে শিশু সাহিত্যিক আলী ইমাম, শিক্ষক-গবেষক মোরশেদ শফিউল হাসান, স্থপতি-নির্মাতা এনামুল করিম নির্ঝর, লেখক আহমেদ মাযহার, কথা সাহিত্যিক মোস্তফা কামাল উপস্থিত থাকবেন বলেও জানান তিনি।
‘কৈশোর তারুণ্যে বই ট্রাস্ট’র উদ্যোগে ২০১৬ থেকে বিদ্যায়তনে শ্রেণিকক্ষের পাশে বইমেলার আয়োজন করা হচ্ছে। এ পর্যন্ত ৬৮টি বইমেলা আয়োজিত হয়েছে।
তুষার আবদুল্লাহ বলেন, পাঠরুচি, বই, অলংকরণ, প্রচ্ছদ, পত্রিকা, ই-বুক, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এবং শিক্ষার্থী-সন্তানের পাঠ রুচিতে অভিভাবক-শিক্ষক-লেখক-প্রকাশকের দায়িত্ব নিয়ে মতবিনিময় করে আসছি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৯
এমইউএম/এসআরএস