শুক্রবার (০১ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৫টার দিকে প্রধানমন্ত্রী মেলা প্রাঙ্গণ ত্যাগ করেন। উদ্বোধনের পর তিনি বাংলা একাডেমির নিজস্ব স্টলে ফিতা কেটে শুভ সূচনা করেন এবং বিভিন্ন স্টল পরিদর্শন করেন ও বই দেখেন।
অপরদিকে মেলা প্রাঙ্গণ উন্মুক্ত হওয়ার অপেক্ষায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি ও দোয়েল চত্বরে অবস্থান নেন বইপ্রেমীরা। মেলার প্রবেশদ্বার খুলে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সবাই উৎসাহ নিয়ে লাইন ধরে প্রবেশ করেন। নিরাপত্তাজনিত কারণে আর্চওয়ে ও মেটাল ডিটেক্টর দিয়ে তল্লাশির মাধ্যমে পুলিশ সদস্যরা দর্শনার্থীদের মেলায় প্রবেশ করতে দিচ্ছেন।
টিএসসিতে ছয় বছরের সন্তান নিয়ে অপেক্ষমান লাবনী আক্তার বাংলানিউজকে বলেন, প্রধানমন্ত্রী যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছি। মেলার প্রথম দিন হিসেবে ঘুরবো। পছন্দ হলে মেয়ের জন্য বই কিনবো।
একটি বেসরকারি কোম্পানির কক্সবাজার শাখার ভারপ্রাপ্ত ম্যানেজার আরমান। বাংলানিউজকে তিনি বলেন, প্রতিবছর চেষ্টা করি বইমেলায় আসতে। আজকে সৌভাগ্যবশত উদ্বোধনের দিন আসা হলো, অফিসের মিটিং থাকাতে। আজকে বইমেলা ঘুরবো, পছন্দ হলে দু’য়েকটি বই কিনবো। সময় ও সুযোগ হলে আবার মেলায় আসার কথা জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭২৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০১, ২০১৯
এসকেবি/জেডএস