প্রথমবার আসা নিয়ে কথা বলেন প্রকাশক চৌধুরী ফাহাদ। প্রকাশক জানান, প্রায় প্রত্যেকটা বইয়ের কন্টেন্ট ভালো।
তিনি জানান, গেলো বছর আমরা তিনটি বই করেছিলাম, অনেকটা ডামি হিসেবেই বলা যায়। এরপর থেকে প্রতি বছরই মেলাগুলোতে আসার ইচ্ছা। এবারের আমাদের প্রায় প্রত্যেকটা বইয়ের কন্টেন্ট ভালো। আপনি একটু খোঁজ নিলে হয়তো জানতে পারবেন, এবারের মেলায় কবিতার যে বইগুলো আছে তার মধ্যে সবচেয়ে ভালো কনেটেন্টগুলো আমরা নিয়ে এসেছি। এছাড়া অন্যান্য বইগুলোও বেশ ভালো এসেছে। বিশেষ করে উপন্যাসগুলো বেশ ভালো চলছে। আমাদের বইগুলোর মধ্যে ৬-৭টা বইয়ের এডিশন শেষ। আমরা আসলে ওভাবেই আসার চেষ্টা করেছি, প্রথমবারেই যেনো আমরা মানুষের কাছে যেতে পারি।
বইমেলার পরেও চন্দ্রবিন্দু প্রকাশনীর বই কোথায় পাওয়া যাবে সে প্রসঙ্গে ফাহাদ বলেন, ‘রকমারিতে পাওয়া যাবে, বই বাজারে পাওয়া যাবে। এছাড়া আমাদের অফিস থেকেও নেওয়া যাবে। কুরিয়ারের মাধ্যমেও আমরা পাঠাই। বিকাশের মাধ্যমে কুরিয়ার থেকে নিতে পারবেন। খুব দ্রুত আমরা কুরিয়ারের মাধ্যমে বই পাঠিয়ে দেই, এ বিষয়ে আমরা বিশেষ নজর রেখেছি। ’
এ প্রকাশনীর বইগুলোর মধ্যে রয়েছে সেলিনা হোসেনের ‘দিনের রশিতে গিটটু’, আনোয়ারা সৈয়দ হকের ‘বড় গল্প’, রহিমা আক্তার মৌ এর ‘অল্প স্বল্প গল্প’, ‘প্রিয়ন্তির সারাবেলা’, কবির হোসেনের ‘ভাড়ায় চালিত পা’, মিলটন রহমানের ‘চূর্ণপক্ষ’ ইত্যাদি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০১৯
এইচএমএস/এসএইচ