বৃহস্পতিবার (১ জুন) জাতীয় সংসদে বাজেট পেশকালে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা ও দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনে শিল্পের প্রসারের কোনো বিকল্প নেই।
অন্যদিকে জাহাজ পুনঃপ্রক্রিয়াজাতকরণ শিল্পে পরিবেশ সুরক্ষা এবং এ শিল্পে কর্মরত শ্রমিকের পেশাগত নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য সুরক্ষাসহ এ শিল্প থেকে নিঃসরিত বিপজ্জনক বর্জ্য ব্যবস্থাপনার লক্ষ্যে একটি ট্রিটমেন্ট স্টোরেজ, ডিসপোজাল ফ্যাসিলিটি নির্মাণের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
মুহিত জানান, নতুন বাজেটে দেশীয় ঐতিহ্যের প্রতীক তাঁত শিল্পের সুরক্ষা ও প্রসারে তাঁতপল্লী স্থাপনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। ঢাকাই মসলিন পুনরুদ্ধারের জন্য চলমান গবেষণা আগামীতে আরও জোরদারেরও ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বিদেশে বাংলাদেশি পণ্যের নতুন বাজার সৃষ্টির লক্ষ্যে রুমানিয়ার মিশন, ভারতের চেন্নাই, কানাডার টরেন্টোতে বাংলাদেশের উপ-মিশন স্থাপনের পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানান অর্থমন্ত্রী।
উত্থাপিত এবারের বাজেটের আকার ৪ লাখ ২৬৬ কোটি টাকা। ‘সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের’ স্লোগানের এ বাজেট দেশের ইতিহাসে সর্ববৃহৎ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩০ ঘণ্টা, জুন ০১, ২০১৭
ইউএম/এইচএ/