শিল্প-সাহিত্য
‘আজি রাজ-আসনে তোমারে বসাইবো হৃদয়মাঝারে সকল কামনা সঁপিব চরণে অভিষেক-উপহারে...’ ২২শে শ্রাবণ কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের
মাছ টেংরার ডিম মুখে নিয়ে ভাবি আমিও এক দলহীন মাছ আমাকে খাবার জন্যে তৈরি হচ্ছে পিরানহার ঝাঁক অথবা বড়শিতে গাঁথা হচ্ছে টোপ একা সাঁতরে
‘আর্থ ইল. স্টপ লিভিং সুন.’ পৃথিবীর সমান বয়েসি এক অজর বর্ষা টেলিগ্রাফের অফুরান তারে ভর করে আবার ফিরে এল। 'স্কাই ডায়িং. স্টপ
মিঞা কি মল্হার ধারাবর্ষণে হৃদয়ের পথঘাট ধেবড়ে যাচ্ছে। ছাইয়ে আর নীলে মাখামাখি হয়ে ঢুকে পড়ছে ভিতর অঞ্চলে- আতা গাছে তোতা পাখির দিন
স্মৃতির বারিশ বৃষ্টি নয় স্মৃতি ঝরছে অঝোরে... প্রতিবার বৃষ্টি নিয়ে আসে তার কোলে করে, আমার হারানো দিনগুলো... সকালের বৃষ্টি-স্কুলে
স্তব্ধতার গান অপরূপ ঘোর নেমে এল দুজনের মাঝখানে-ভাবি স্তব্ধতার কাছে ঋণী খুব এই যে নিমগ্ন তানপুরা বৃষ্টিশেষে ভেজা পথ ধরে কিছুক্ষণ
ব্যান্ডদল গ্রামের কৈ রেওয়াজ করে আকাশ পড়ে। সীতানাথ বসাক বুকে নিয়ে কাটাকুটি খেলে দুপুরের মেঘ। জগতের ছেলেরা লিরিকাল খুলেছে। ভরসা
নস্টালজিয়া কোনো এক সূর্যাস্তকালীন অনিয়ন্ত্রিত বৃষ্টিতে হেঁটে যাওয়ার সময় বিজলির চমক দেখে এই সিদ্ধান্তে আসি যে, আকাশও ধাতব। সম্ভবত
তুমি সবার মতো আমিও বুকের ভেতর 'তুমি' পুষি। বিকেল হলে 'তুমি' নেমে আসে আমার সিঙ্গেল খাটে, তখন শাদা দালানঘর একমনে ভিজতে থাকে।
শস্তা বৃষ্টির কবিতা আচ্ছা ধরো তোমার নাম বৃষ্টি হতো যদি ঝড়ো হাওয়ায় মাতাল হয়ে ঝরতে তুমি! নাকি ঝড়তে ঢিমেতেতালে
আরোগ্যনিকেতন লাঠি ঠক ঠক, রাত নামলো ঘরে জানালা হাওয়ায় দুলছে বিষম বৃষ্টি, ছাট এল কি! কেউ এসে কি শ্রাবণে ভাসলো? ভেতরে আম্মা
বৃষ্টিবিহীন নিঃশব্দের উপর নিঃশব্দ জমতে জমতে একটা মেঘলা দিন ফুটে ওঠে - এইসব দিনে সোঁদলা বাতাস মাথায় করে আমি তোমার প্রেমিককে হেঁটে
কেনাবেচা নর্তকী মরে গেলে জন্ম নেয় নাচের মুকুর। আর কেউ যাবতীয় শোকের মুদ্রা পুঁতে দেয় পূর্ণিমায়। মালা বাঁধে অন্ধকার। এত এত রাত্রির
বৃষ্টির শব্দ পুরনোকালের বৃষ্টির শব্দে এখনো যাঁরা গভীর রাতে বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকে মমিদের হাস্যধ্বনি; তাঁদের বুক পকেটের
মরিয়ম প্রসঙ্গে অসময়ে কৃষি টেবিলে আলো জ্বলে নিভে গেল মেঘের বিকেল, মদের বোতল বুকে চেপে বৃষ্টি নেমেছে রাস্তায়
বরষার কবিতা ভিজে ভিজে ভিজে আকুল সন্ধেগুলিকে আমি ডেকে বলি একাকী আমাকে তুলে নাও জলকণাদের সঙ্গে, এবং নিয়ে যাও খরার দেশে, সে খরায়
‘আজ নয়ন মেলিয়া এ কি হেরিলাম বাধা নাই কোনো বাধা নাই- আমি বাধা নাই দেখিনু কে মোর আগল টুটিয়া ঘরে ঘরে যত দুয়ার
আলো তখনও ফোটেনি। অনেক দূরের আকাশে ভোরের আভাটুকু মাত্র দেখা যাচ্ছে। পুবের জানলার সামনে এসে দাঁড়িয়েছেন তিনি। পোশাক-টোশাক পরে তৈরি।
মাহবুব ময়ূখ রিশাদ। তরুণ গল্পকার। তার তৃতীয় গল্পগ্রন্থ ‘দিকশূন্যপুর’ প্রকাশিত হয়েছে চলতি বছর একুশে বইমেলায়। গ্রন্থের
অ্যান্ড দ্য মাউন্টেইন্স ইকোড মূল: খালেদ হোসেইনি ভাষান্তর: ফারাহ্ মাহমুদ অধ্যায়: এক শরৎ, ১৯৫২ [‘দ্য কাইট রানার’ এবং ‘অ্যা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন