ভারত
মঙ্গলবার (১২ মে) রাতে জাতির উদ্দেশ্যে ভাষণে এ তথ্য জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। প্রধানমন্ত্রী বললেন, এই আর্থিক প্যাকেজ
কেউ বলেছেন, করোনা কেসের সংখ্যা বাড়ছে। ট্রেন-বিমান চালু হলে বিপদ বাড়বে। কেউ বলেছেন, কৃষি বিপণন শুরু করা উচিত। এতে অর্থনীতি অনেকটাই
পিটিআই সূত্রে জানা গেছে, রোববার (১০ মে) রাত পৌনে ৯টার দিকে হঠাৎ অসুস্থ বোধ করায় দিল্লির এইমস হাসপাতালে তাকে ভর্তি করা হয়। হাসপাতাল
গোটা বিশ্বের প্রতিটি দেশের কাছে মুডিজ এমন একটা সংস্থা, যার অর্থনৈতিক পূর্বাভাসকে বিশ্ব বিশেষ গুরুত্ব দেয়। আর এই সংস্থার
মন্ত্রকের তরফে আরও জানা গেছে, এখনও পর্যন্ত ১৬ হাজার ৫৪০ জন সুস্থ হয়ে উঠেছেন। শতাংশের বিচারে যা ২৯ দশমিক ৩৬। এরমধ্যে গত ২৪ ঘণ্টায়
টুইট করে বিষয়টি জানিয়েছেন কলকাতার পুলিশ কমিশনার অনুজ শর্মা। ইতোমধ্যেই অনেককে জরিমানা করা হয়েছে। বারবার সচেতন করা হয়েছে। কিন্তু
মানুষের হাতে অর্থের জোগান দিয়ে দ্রুত ক্রয় ক্ষমতা বাড়ানো ছাড়া লকডাউন পরবর্তী ভারতের অর্থনীতি চাঙ্গা করা কঠিন বলেও মনে করেন তিনি।
কিন্তু গত ২৪ ঘণ্টার রিপোর্ট মোটেই আশ্বস্ত হতে দিলো না। একদিনে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যায় নতুন রেকর্ড তৈরি হলো ভারতে। কেন্দ্রীয়
ভাইরাস সংক্রমণের ক্ষেত্রে আক্রান্তের সংস্পর্শে আসা অত্যন্ত বিপজ্জনক। চিকিৎসকদের মতে, এই পরিস্থিতিতে শারীরিক দূরত্ব মেনে চলা
বুধবার (২৯ এপ্রিল) রাজ্যের প্রশাসনিক ভবন নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে এ সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি নিজেই। পশ্চিমবঙ্গের তিনটি ভাগ বা
সোমবার (২৭ এপ্রিল) টুইটে তিনি বলেন, লকডাউনের জেরে এ রাজ্যের বহু মানুষ ভারতের বিভিন্ন জায়গায় আটকে পড়েছেন। তাদের দ্রুত ফিরিয়ে আনা
সংবাদমাধ্যম সূত্রের খবর, বাণিজ্যনগরী মুম্বাইয়ের মোট ১৭১ সাংবাদিকের করোনা টেস্ট করা হয়। তাতে প্রতি তিনজনের মধ্যে একজনের রিপোর্ট
আবার এ তথ্যও এসেছে যে মোসলেহউদ্দিনকে দেশের কোনো এক স্থলবন্দর দিয়ে ঢাকার কাছে হস্তান্তর করেছে ভারত সরকার। কলকাতার
আব্দুল মাজেদের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, বঙ্গবন্ধুর পলাতক অন্য খুনিদের সঙ্গেও তার যোগাযোগ ছিল। সেই সূত্র ধরেই বঙ্গবন্ধুর আরেক খুনি
৭ এপ্রিল ঢাকার মিরপুর থেকে গ্রেফতারের পর পরদিন কলকাতার সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর দেখে বেডফোর্ড লেনের বাসিন্দারা চমকে ওঠেন। বুঝতে
কিন্তু ভারতের কোথায় তিনি আত্মগোপন করে ছিলেন তা অনুসন্ধান করতে গিয়ে জানা যায় পশ্চিমবঙ্গের কলকাতার রিপন স্ট্রিটের বেডফোর্ড লেনের
তবে অনেক আগেই কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলোকে করোনার বিষয়ে পূর্ণ স্বাধীনতা দিয়েছিল। ফলে মুখ্যমন্ত্রীরা নিজেরদের রাজ্যের পরিস্থিতি
ভারতে ২৫ মার্চ থেকে লকডাউন ঘোষণা হতেই বড়বাজারে শুরু হয়ে গিয়েছিল বেটিং। ১৪ এপ্রিলের পর কতদিন চলবে লকডাউন? গোটা এপ্রিল পর্যন্ত
রাজ্যের প্রশাসনিক ভবন নবান্ন থেকে এদিন সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, লকডাউন ভাঙা যাবে না। এটা বাড়ছে। কারণ করোনা বাড়ছে, তাই
তারপরেও ভারতে করোনা ভাইরাসে )কোভিড-১৯) সংক্রমণ বা মৃত্যু, কোনোটাই আটকানো যাচ্ছে না। গত ৩৬ ঘণ্টায় করোনার কারণে দেশটিতে মৃত্যু হয়েছে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন