ইসলাম
একজন মুমিনের জন্য দৈনিক পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। প্রতি ওয়াক্ত নামাজের ব্যাপারে আলাদা আলাদা গুরুত্ব কোরআন-হাদিসে বর্ণিত
প্রাণিজগতের প্রতি ইসলামের দৃষ্টিভঙ্গি বহুধা বিস্তৃত। শুধু প্রয়োজনে ব্যবহারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। ইসলাম প্রাণিজগতকে প্রকৃতি ও
মানুষকে ধোঁকা দেওয়া ও প্রতারণার ক্ষেত্রে ক্রোধ তথা রাগ হচ্ছে, অভিশপ্ত শয়তানের অস্ত্র। শয়তান মানুষকে ক্রোধের বশবর্তী করে
শুধু বিদেহী আত্মার মাগফিরাত বলা ঠিক না মৃতদের জন্য মাগফিরাতের দোয়া করা একটি নেক আমল আমাদের সমাজে মৃত ব্যক্তির জন্য মাগফিরাতের
সুবিধাবাদী, মতলববাজরা সব সময় প্রভাবশালীদের ঘিরে রাখে। রাজনীতির মাঠ, অফিস-আদালত, গ্রাম্য পঞ্চায়েত, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ সব সেক্টরেই
তাহাজ্জুদ নামাজ একটি নফল ইবাদত। তবে এটি নফল ইবাদতগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি ইবাদত। তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ার জন্য গভীর রাতে ঘুম থেকে
চলার পথে, কাজে-কর্মে অনেক মানুষের সঙ্গেই দেখা হয়। একজন মুসলিম হিসেবে অন্য মুসলিম ভাইয়ের সঙ্গে কীভাবে সাক্ষাৎ করতে হবে, তা-ও
সবর আল্লাহ তাআলার নেয়ামতের মধ্যে অন্যতম। দুনিয়াতেই যে নেয়ামত লাভ হয়। সবর বা ধৈর্যধারণকারীদের জন্য আল্লাহ তাআলা অসংখ্য নেয়ামতের
কোরআনে কারিম সবসময়ের জন্য কল্যাণের উৎস যারা কামনা করবে তারাই পবিত্র কোরআনের কাছ থেকে সুফল লাভ করতে পারবে। সূরা আল ফুরকান কোরআনে
মহান আল্লাহ ঈমানদারদের সর্বাবস্থায় ধৈর্য ধারণের নির্দেশ দিয়েছেন। যারা সর্বাবস্থায় মহান আল্লাহর ওপর পূর্ণ আস্থা রেখে ধৈর্য ধারণ
সম্পর্ক নষ্ট হয়—এমন বাকবিতণ্ডা ও ঝগড়া-বিবাদ কাম্য নয়। তবু এই নেতিবাচক বিষয়টি আমাদের জীবনের অনাকাঙ্ক্ষিত একটি অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রত্যেক মানুষ সমাজে শান্তিতে বসবাস করতে চায়। সমাজ অপরাধমুক্ত থাকুক, এটা সবাই কামনা করে। তবু কিছু মানুষ অন্যের অধিকার খর্ব করে
ইসলাম মানুষের জীবন-জীবিকার সমস্যা সমাধানের জন্য সর্বপ্রথম উপার্জনে উদ্যমী হওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। কোরআন ও হাদিসে নানাভাবে মানুষকে
পোশাক-পরিচ্ছদ মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম অনুষঙ্গ। দেহ সজ্জিত করা এবং সতর (শরীর) আবৃত করার প্রয়োজনীয় মাধ্যম। তা ছাড়া এটি
আমরা যারা ইসলামকে সামান্য হলেও মেনে চলার চেষ্টা করি তাদের অনেকের ইচ্ছা থাকে নতুন নতুন দু’আ, কুরআনের আয়াত ও সূরা মুখস্থ করার। হয়তো
বৃদ্ধকাল অনেকের জন্য শতভাগ সুখকর হয় না। কারো জন্য সুখকর হলেও বেশির ভাগের সময় হয়ে ওঠে তিক্ত ও অসহ্য। এ সময় তাদের প্রয়োজন হয় যথাযথ
কোনো আমলকেই খাটো করে দেখা উচিত নয়কোনো আমলকেই খাটো করে দেখা উচিত নয় মানুষের উচিত দুনিয়ায় সৎ কাজের পরিমাণ বেশি করা, আর মন্দ কাজ কম করা।
মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) এর পূর্ণাঙ্গ জীবনালেখ্য অধ্যয়ন করে কূল-কিনারা পাওয়া সম্ভব নয়। তিনি আল্লাহর মনোনীত শেষ নবী ও রাসুল। তার
সব জীবজগতের রিজিকের ব্যবস্থা করেন মহান আল্লাহতায়ালা। তিনি কোনো বান্দাকে রুজিরোজগার, খানা আহরণ বা কাউকে মুখে ঢেলে দেন না। শ্রম,
ইসলামে সম্পদ খরচের ক্ষেত্রে কৃপণ হওয়া যেমন নিষিদ্ধ, তেমনি প্রাচুর্যের সময় অপচয় অপব্যয় করে সম্পদ খরচ করাও নিষিদ্ধ। পবিত্র কোরআনে
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন