মহিমান্বিত রমজানের এক দশক গত হয়ে দ্বিতীয় দশক চলছে। যেন রমজান মুমিনদের তার বিদায়ের প্রতি মনোযোগ আকর্ষণ করছে। সে বলছে, আমি বিদায়ের

পবিত্র রমজানে নাজাতের দশদিন গণনা শুরু হচ্ছে। আর সে সাথে লাইলাতুল কদর গণনাও শুরু হয়ে যায়। লাইলাতুল কদর‎‎ এর অর্থ অতিশয় সম্মানিত ও

রোজার প্রতিদান দেবেন স্বয়ং আল্লাহ। আসসাওমু লি ও আনা আজজি বিহি। রোজা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান দেবো। (হাদিসে কুদসি) এটা দয়াময়ের

কক্সবাজার: ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ওমরাহর ক্ষেত্রে বিমানের টিকিট সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এর ফলে সিন্ডিকেটের

মাসয়ালা : সাহরি খাওয়া সুন্নত। যদি ক্ষুধা না লাগে কিংবা খেতে ইচ্ছে না হয় তবুও দু’এক লোকমা হলেও খাবার খেয়ে নেবে। পেট ভরে খাওয়া জরুরি

সূর্য অস্ত যাওয়া মাত্রই ইফতার করা সুন্নত। অতি সাবধানতার নামে ইফতারে বিলম্ব করবে না। হজরত রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘মানুষ যতদিন

রমজান মুমিনের জন্য প্রশিক্ষণকাল। এই মাসে মুমিন সুনিয়ন্ত্রিত পুণ্যময় জীবনে অভ্যস্ত হয় এবং বছরের অন্য মাসগুলো সে অনুযায়ী জীবন যাপন

রমজান এলেই রান্না নিয়ে প্রায় সব মুসলিম নারীর একটা বাড়তি দুশ্চিন্তা তৈরি হয়। সেহরি, ইফতারসহ রাতের খাবার সুস্বাদু হচ্ছে কি না? বিশেষ

চলছে সিয়াম সাধনার মাস ইসলাম। এ মাসে মহান আল্লাহ তাঁর বান্দাদের বহু নিয়ামত দান করেন, তাদের বহু গুনাহ ক্ষমা করেন। এবং ইবাদতের

পবিত্র রমজানুল মোবারকের অন্যতম দান হলো ইফতার। রসূল সা. বলেন, ‘কেউ যদি রমজান মাসে কোনো রোজাদারকে ইফতার করায় তাহলে ওই ইফতার করানোটা

সেহরি মানে শেষ রাতের খাবার। আর সেহরি শব্দের অর্থ ভোরের খাবার। রোজা রাখার উদ্দেশ্যে সুবহে সাদিকের কাছাকাছি সময়ে যে পানাহার করা হয়,

ইতিকাফ আল্লাহতায়ালার নৈকট্য লাভের বিশেষ মাধ্যম। ইতিকাফকারী জাগতিক সব ব্যস্ততা ও পিছুটান পেছনে ফেলে আল্লাহর ধ্যানে মশগুল হয়।

রোজায় প্রতিদিনের খাবারের মেন্যুতে আসে ভিন্নতা। অনেকেই মনে করেন রোজায় ১৪/১৫ ঘণ্টা না খেয়ে থেকে স্বাস্থ্যহানি ঘটতে পারে। তাই ইফতার ও

ইফতার রোজার গুরুত্বপূর্ণ অনুষঙ্গ। এ বিষয়ে নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের রয়েছে চমৎকার নির্দেশনা। সুবহে সাদিক থেকে

মানব জীবনে বিপদ-আপদের যতগুলো ক্ষেত্র আছে, তার মাঝে অসুস্থতা অন্যতম। দুনিয়াবী জীবনে মানুষ যে কত বড় অসহায়, তার বাস্তব উপলব্ধি ঘটে

ভুলবশত, অপারগ হয়ে কিংবা অতি বিশেষ কারণে কোনো ওয়াক্তের নামাজ আদায় করতে না পারলে পরবর্তী সময়ে এই নামাজ আদায় করে দিতে হয়। আর এই নামাজ

চাঁদপুর: নৌ যোগাযোগ সহজ হওয়ার কারণে চাঁদপুর জেলার ব্যবসা বাণিজ্যের ঐতিহ্য রয়েছে। ফলে এ এলাকায় ভারতীয় মুসলমানদের আগমন ঘটে। তারা

হজরত রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম অনেক নফল কাজ কখনো করতেন, কখনো ছেড়ে দিতেন। কিন্তু মদিনায় হিজরত করার পর থেকে মৃত্যু

মাসয়ালা: নিজ প্রয়োজনীয় খরচাদি বাদ দিয়ে যে তারিখে নেসাব পরিমাণ নগদ টাকা বা ব্যবসায়িক সামগ্রী নিজ মালিকানায় আসে সেদিন থেকে চাঁদের

কারো উপকার করে খোঁটা দেওয়া একটি বিশ্রি অভ্যাস। এটা মানুষের ব্যক্তিত্বকে ছোট করে দেয়। দেখা যায়, একশ্রেণির মানুষ দান-খয়রাত করে এবং