ঢাকা, সোমবার, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১, ১৩ মে ২০২৪, ০৪ জিলকদ ১৪৪৫

ইচ্ছেঘুড়ি

এক্ষুণি বরখাস্ত করব

এক্ষুণি বরখাস্ত করবকেরানী: ম্যানেজাকে বলল আমি এত দিন ধরে তিনজন লোকের কাজ এক জনে করেছি। আমার মাইনে বাড়াতে হবে।ম্যানেজার: মাইনে এখন

এলো নতুন মীনা কার্টুন

তোমাদের জন্য নির্মিত হয়েছে মীনা কার্টুনের আরও নতুন দু’টি পর্ব। এগুলো হচ্ছে ‘যাদুর পাথর’ (ম্যাজিক স্টোন) এবং ‘রূপকথার দেশে

তিতলির কানচোর

ইচ্ছেঘুড়ির বন্ধুরা, আমাদের বাড়িতে মুরগির একটি বাচ্চা আছে। বাচ্চাটিকে আমি আদর করে পুঁটি বলে ডাকি। একদিন সে কী করলো জানো ‘পুঁটি মন

বাবা তোমাকে ভালোবাসি

সেই ছোট্ট থেকে মায়ের পাশাপাশি যে মানুষটি তোমাকে আদর দিয়ে বড় করে তুলছে তাকে তো তুমি অবশ্যই চেনো। যে তোমার জন্য সাত সকালে বেরিয়ে যান,

আজিকার শিশু

আমাদের যুগে আমরা যখন খেলেছি পুতুল খেলাতোমরা এ যুগে সেই বয়সেই লেখাপড়া কর মেলা।আমরা যখন আকাশের তলে ওড়ায়েছি শুধু ঘুড়িতোমরা এখন কলের

রেলস্টেশন

রেলস্টেশনস্টেশনে থেমে থাকা একটি ট্রেনে দুই ব্যক্তির মধ্যে কথা হচ্ছে।প্রথম ব্যক্তি: ভাই, এটা কোন স্টেশন?দ্বিতীয় ব্যক্তি বাইরের

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর

বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর। কখনো কখনো এই বৃষ্টি অঝর ধারায় ঝরে সারাদিন। একারণে হয়তো তোমাদের অনেকেরই স্কুলে যাওয়া হয়ে ওঠে না। আর বৃষ্টিতে

জোঁক আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা!

নিয়মিত পরিস্কার করা হয় না বড় বড় ঘাসে ভরে গেছে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার কাজীরচর রেজিষ্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ। সামান্য

জোঁক আতঙ্কে শিক্ষার্থীরা!

নিয়মিত পরিস্কার করা হয় না বড় বড় ঘাসে ভরে গেছে লক্ষ্মীপুরের রায়পুর উপজেলার কাজীরচর রেজিষ্টার্ড প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মাঠ। সামান্য

ফাঁদ ও নেংটি

নেংটিটা ছুটছে। এর আগে কখনও এমন জোরে ছুটে বেড়ায়নি ও। কারণ এর আগে কেউ এমনভাবে তাড়া করেনি ওকে। ও বেরিয়েছিল ময়লারাখার ঝুড়িটা একবার দেখে

গেমস

আকাশজুড়ে ছোটদের ইচ্ছেঘুড়ি

২০১০ সালে ১ জুলাই যাত্রা শুরু করে দেশের প্রথম মাল্টিমিডিয়া অনলাইন সংবাদপত্র বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম। আধুনিক এই সংবাদমাধ্যমটি

শক্তিশালী প্রাণী

আকাশে একটা তীব্র নীল আলোর ঝলকানি দেখা গেল। কিছুক্ষণ পর গোল চাকতির মত কিছু একটা উড়তে দেখা গেল। কেউ জানলো না একটা মহাকাশযান পৃথিবীতে

আমার সোনার বাংলা

স্কুলের প্রথম দিন যে গানটি গেয়ে তুমি ক্লাস শুরু করেছিলে সেটিই আমাদের জাতীয় সঙ্গীত। দেশের প্রতি আমাদের ভালোবাসার প্রতীক। এই

আমার বন্ধু রাশেদ

মফস্বলের একটি ছোট্ট শহর। শহরের একটি স্কুলের কয়েকজন শিশু শিক্ষার্থী। এদের সঙ্গে এসে যোগ দেয় রাশেদ। তার নাম আসলে রাশেদ নয়, স্কুলের

আমি যেদিন বড় হবো

প্রজাপতি রঙে আমিভুবন রাঙাবো,পুতুল খেলার মততোদের বিয়ে করাবো।খেলবি সবাই মনের সুখেকরবে না কেউ বারণ,যেদিন আমি বড় হবোকরবো এমন

বিড়ালের মিঞাউ

ইঁদুররা এবার একজোট হয়েছে। সবার একই কথা-বিড়ালের অত্যাচার আর সহ্য করা যায় না। বিড়াল যখন খুশি ইঁদুরদের ঘাড় মটকাবে-এটা কেমন কথা! তাদের তো

সামনে স্কুল, আস্তে চলুন

শিক্ষক: তুমি দেরী করে আসলে কেন?আবুল: সাইনের কারণে স্যার।শিক্ষক: কিসের সাইন?আবুল: ওই যে লেখা ছিল, ‌‌‌‌সামনে স্কুল, আস্তে চলুন।

এক যে ছিল দুষ্টু ছেলে

ইচ্ছেঘুড়ির বন্ধুরা, তোমাদের একটি প্রশ্ন করি। তোমরা কি কখনো ভূত দেখেছো? কিংবা বিশ্বাস করো ভূত বলে কিছু আছে? কি গালে হাত দিয়ে ভাবতে

ঘুম পায় কেন?

আমরা দিনের বেলা কাজ করি। রাতের বেলা ঘুমাই। বিশ্রাম নিই। কেউ কেউ আবার দিনের বেলা ঘুমান। এই ঘুমকে বলে দিবানিদ্রা। কিন্তু কখনো কি মনে

পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন

এই বিভাগের সর্বাধিক জনপ্রিয়