ইচ্ছেঘুড়ি
অনেকে বনমোরগ-মুরগির সঙ্গে গুলিয়ে ফেলেন পাখিটিকে। চলাফেরা-স্বভাবে মিল থাকলেও মথুরার রূপ নজরকাড়া। লম্বা, সুদৃশ্য লেজ আর মাথায় লম্বা
শিশুদের কাছে বড়দিনের সবচেয়ে বড় আকর্ষণ স্যান্টাক্লজ। এর অবশ্য একটি কারণ আছে। স্যান্টা কিন্তু শিশুদের বন্ধু। বিশেষ করে লক্ষ্মী
মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর দেশজুড়ে মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে বেশ কয়েকটি ভাস্কর্য। এসব ভাস্কর্য বহন করে
মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর দেশজুড়ে মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে বেশ কয়েকটি ভাস্কর্য। এসব ভাস্কর্য বহন করে
মেঘের কাছে আকাশ যেন ছবি আঁকার খাতা, ফুল এঁকে যায় গাছ এঁকে যায় সাদা মেঘের পাতা। ছবি আঁকে আবার মোছে কী যে মজার খেলা, খেলতে খেলতে
মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের পর দেশজুড়ে মুক্তিযুদ্ধ ও যোদ্ধাদের স্মরণে নির্মিত হয়েছে বেশ কয়েকটি ভাস্কর্য। এসব ভাস্কর্য বহন করে দেশের
রাগ করে খোকাবাবু ছেড়েছে বাড়ি ফিরবে না তাই চড়েছে রেলগাড়ি টিটি এসে বলে ভাই, দেন তো টিকিট হাতিয়ে মাতিয়ে বলে, কেটেছে পকেট! চোখ তুলে
হেমন্ত এলো গাঁয়ে গাঁয়ে- শিশির ভেজা ঘাসে শিউলি,ছাতিম ফুলের গন্ধে মন আনন্দে হাসে। মাঠে মাঠে আমন ধান বাতাসে খায় দোলা ধান
অনেক আগে দুটি ইঁদুর খুব ভালো বন্ধু ছিল। একটি শহরে এবং অন্যটি গ্রামে থাকতো। দু’জনেই তাদের এলাকায় ভ্রমণকারী অন্য ইঁদুরদের মাধ্যমে
নতুন ধানের পিঠাপুলি আত্মীয়তার ভিড় আত্ম ভরে কৃষক হাসে নাচে পল্লি নীড়। নতুন ধানের মধুর ঘ্রাণে নববধূ হাসে মুক্ত-স্বাধীন রঙিন
তেঁতুল গাছে ভুত থাকে আর ভুতের বাড়ি কই ভুতের আবাস অনেকখানে যেমন ধরো বই। বইয়ের ভেতর ভুত! আচানক মাতাল নাকি তুই হয় না বিলিভ? দ্যাখ্
দ্য কুইনস কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিযোগী রাকীন ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড জিতেছে। পুরস্কারজয়ী সাইয়্যেদ মুহাম্মদ
খেজুর গুড়ে আখের রসে অলি-মাছি ওড়ে ধানের দানা ছেড়ে নিতে কৃষাণ ওঠে ভোরে। ঢেঁকির শব্দে মুখরিত শহর পাড়া গাঁ পিঠা পায়েস বানাতে তোড় খালা
মল্লিকা ফুল পাকা ধানে সুবাস ছড়ায় ঘ্রাণে- ব্যস্ত ভীষণ। কৃষাণী সব আনন্দিত প্রাণে ভোরবেলাতে কুয়াশা হয়। শিশির ঝরে পাতায়,
হেমন্তে কৃষকের ঘরে নতুন ধানের ঘ্রাণ হেমন্তে ঘাসের ডগায় শিশির পায় প্রাণ। হেমন্তে নতুন চালের পিঠা পুলির মেলা হেমন্তে শিউলি ফুলে
আধুনিক বাংলা কবিতায় শামসুর রাহমান (১৯২৯-২০০৬) উজ্জ্বল এক নাম। বাংলা সাহিত্যের অন্য বড় কবির মতো তিনিও ছোটদের জন্য অনেক ছড়া লিখেছেন।
উত্তর আমেরিকান দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের শুকনো মরুভূমিতে কাহিল্লান ভারতীয় আদিবাসীরা বাস করে। তাদের ঠিক উত্তরে, দূরে পর্বতের
১. হালকা বাতাস বৃষ্টি দোলায় আকাশপারে দৃষ্টি হওয়ায় শিউলিরা সব হাসে। দীঘি-বিলের টলোমল চারিদিকের যে ঝলমল দৃষ্টি কাড়ে কাশে। কাশের
সাদা ঠোঁট আর কালো রঙের এই পাখিটির নাম কালকূট। এদের কালকুঁচও বলে। ইংরেজি নাম Common Coot। বৈজ্ঞানিক নাম Fulica atra। শরীরের মাপ ৪০ সেন্টিমিটার।
শিউলিতলায় শিউলি যত ঝরে ঝরে পড়ে, ভোরবেলা মা ফুল কুড়াতে মনটা কেমন করে। একটি ভোরে দিও মাগো ফুল কুড়াবার ছুটি, বনের পাখিও মুক্ত মাগো
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন