মুক্তমত
ক’দিন আগে টিভিতে দেখলাম, চুয়াডাঙ্গা অঞ্চলের একজন উদ্যোগী চাষির ইন্টারভিউ হচ্ছে। ওই চাষি ভদ্রলোক তার নিজ বাগানে পরীক্ষামূলকভাবে
তিন মাসের মধ্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকার নির্বাচন দিতে পারলেও অন্তর্বর্তী সরকার এরই মধ্যে তিনটি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ পার করেও
গুজববাজরা গুজব রটাবে, ওপারের ময়ূখরা মলমবাজি করবে, এপার-ওপার মিলিয়ে আজগুবি কনটেন্টের হাট বসাবে; এগুলো অপ্রত্যাশিত ছিল না। প্রশ্ন
দেশ ধ্বংসের নতুন অস্ত্রের নাম ‘মিডিয়া ট্রায়াল’। ‘মিডিয়া ট্রায়ালে’র মাধ্যমে বিরাজনৈতিকীকরণের পাশাপাশি ধ্বংস করা হচ্ছে
শেষ পর্যন্ত অচল অবস্থাটি কাটল—বাংলাদেশ টাকার বিনিময় হারকে বাজারভিত্তিক নমনীয় হারের ওপরে ছেড়ে দিতে সম্মত হয়েছে। এর
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মঙ্গলবার (২০ মে) রাতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে সেনাপ্রধানসহ তিন
লোকালয়ে আগুন লাগলে দেবালয়ও রক্ষা পায় না, বাজারে জমা পানি মাজারেও চলে যায়—জাগতিক এ নিয়মে গেল আন্দোলনের সময় দেশের বিভিন্ন জায়গায়
গুজব এবং গজব শব্দ দুটি শুনলেই সবাই আঁতকে ওঠেন। কারণ এ শব্দ দুটির ক্রিয়া খুবই বিপজ্জনক ও ভয়াবহ। বাংলাদেশে এখন এ দুটি শব্দের
ঘোষিত-অঘোষিত, দেখা-অদেখা বেকারে ভরে যাচ্ছে দেশ। গত মাস কয়েকে চাকরি খুইয়ে নতুন বেকার যোগ হয়েছে পুরনো বেকারের সঙ্গে। এর সঠিক সংখ্যা
১৯৯০ সালের স্বৈরাচারবিরোধী গণঅভ্যুত্থানের পর দেশে প্রথমবারের মতো তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিচারপতি
রাজধানীজুড়ে আন্দোলন। ঢাকা এখন আন্দোলনে অচল এক নগরী। একটা আন্দোলন শেষ হতে না হতেই নতুন আন্দোলন শহরকে বন্দি করে। তিন দিনের আন্দোলনে
চাণক্য বা কৌটিল্য নিয়ে কয়েক দিন ধরে সাধ্যমতো জানার চেষ্টা করছি। তাঁর অর্থশাস্ত্র, তাঁর বুদ্ধি পরামর্শ চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের একের পর
ঢাকা: ব্যাংকিং খাত সামগ্রিক লুটপাটেরই একটা অংশ। বিদ্যুৎসহ বিভিন্ন খাতে যে যেভাবে আধিপত্য বিস্তার করতে পেরেছেন, ব্যাংকিং খাতেও সে
তলানিতে নেমেছে দেশের শেয়ারবাজার। টানা দরপতনে ভয়াবহ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে শেয়ারবাজারে। গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থানে
১৬ মে, ঐতিহাসিক ফারাক্কা লং মার্চ দিবস। গঙ্গার পানির ন্যায্য হিস্যর দাবিতে মওলানা ভাসানী ১৯৭৬ সালের এই দিনে লাখ লাখ জনতাকে নিয়ে
আমাদের তরুণরা অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে। সারা বিশ্বের উদাহরণ এখন আমাদের তরুণ সমাজ। আমাদের তরুণ সমাজের
বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর প্রশংসা, গৌরবগাথা বিশ্বজুড়ে। বিশ্বে যেসব দেশে গৃহযুদ্ধ, হানাহানি এবং অশান্তির আগুনে নিপতিত, সেখানেই
যখন আমি প্রথম শুনলাম যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজার ভবিষ্যৎ নিয়ে মন্তব্য করছেন, তখন আমি নিউ ইয়র্ক সিটিতে ছিলাম। আমার বন্ধু
দক্ষিণ আফ্রিকার প্রধান বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিভার্সিটি অব সাউথ আফ্রিকার সিংহদ্বারে লেখা রয়েছে- “কোনো জাতিকে ধ্বংস করার জন্য
মহলবিশেষ খুব আশায় ছিল, সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী কর্মকর্তাদের ম্যাজিস্ট্রেসি আর থাকছে না। মাঠেও থাকবে না বাহিনীগুলো। এবার ঠিকই তাদের
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন