ঢাকা, শনিবার, ৬ পৌষ ১৪৩১, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৮ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

জলবায়ু ও পরিবেশ

বাজারে এসেছে ‘বাংলার পাখি’র চলতি সংখ্যা

বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য বাপন, এনভায়নরমেন্ট স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯১৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৬
বাজারে এসেছে ‘বাংলার পাখি’র চলতি সংখ্যা

শ্রীমঙ্গল (মৌলভীবাজার): পাখি বিষয়ক দেশের একমাত্র নিয়মিত প্রকাশনা ‌বাংলার পাখি। নানা ধরনের পাখিদের পরিচিতি, পাখি বিষয়ক লেখা, পাখির ওপর গবেষণাধর্মী প্রবন্ধ স্থান পেয়েছে বর্তমান সংখ্যাটিতে।



ম্যাগাজিনটি বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের (বাবাক) একটি  ত্রৈমাসিক নিউজলেটার। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে এর অক্টোবর-ডিসেম্বর সংখ্যা।

দুর্লভ বর্মি-লটোরা পাখির চমৎকার প্রচ্ছদে সজ্জিত এই সংকলনটি পাখিপ্রেমীদের জন্য এক অনন্য স্বাদ। যা তার নিজস্ব সত্তা ও বিষয়বৈচিত্র্যে ভরপুর। পাখির সচিত্র ফিচারগুলো সুদৃশ্য ও সুপাঠ্য।

চলতি সংখ্যার উল্লেখযোগ্য আকর্ষণ: বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রখ্যাত পাখিবিদ ইনাম আর হকের প্রবন্ধ: ‘চৌষট্টি জেলার প্রতীক পাখি’; পাখি গবেষক ও আলোকচিত্রী সায়েম ইউ চৌধুরীর সাম্প্রতিক ধরা পড়া পাখিগুলোর সুনির্দিষ্ট তালিকা, বাইক্কাবিলের বন্ধু মিরাশ মিয়াকে নিয়ে পাখি পর্যবেক্ষক ও আলোকচিত্রী ওমর শাহাদাতের স্মৃতিচারণমূলক প্রবন্ধ।

৪-১১ ডিসেম্বর জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী গ্যালারিতে হয়ে যাওয়া ‘পাখির দেশ বাংলাদেশ’ শীর্ষক আলোকচিত্র প্রদর্শনীর ওপর প্রবন্ধ লিখেছেন গাজী মুনছুর আজিজ; জীবনের প্রথম প্যারা-শুমচা দেখার চমৎকার অভিজ্ঞ নিয়ে লিখেছেন হুমায়রা মাহমুদ এবংে পদ্মার চরে পাখি দেখার অভিজ্ঞতা নিয়ে লিখেছেন সদানন্দ মন্ডল।

বরেণ্য পাখি গবেষক ইনাম আর হকের রচিত ‘পাখিদেরও আছে নাকি মন’ বইটি প্রসঙ্গে অনবদ্য প্রবন্ধ লিখেছন মাহবুব রেজা। প্রবন্ধটির শিরোনাম- যে বই পড়তে পড়তে পাঠক পাখি হয়ে যাবেন।

এছাড়াও রাশেদুল কবীর রাজীবের ‘গুজরাটে পাখির অভয়ারণ্য’, কাজী আহমেদ হোসেনের ‘এক মুনিয়া দুই মুনিয়া’, হাসান আল-রাজীর ‘রংপুর শহরের বক-বাড়ি’, আবদুল গাফফার রনির ‘শমসখোলসি ও বিহারহাটের শামখোল’, গোলাম শফিকের ‘হায় শালিক হায় চড়ুই’ এবং  শত বছরে খুলনার বন্যপ্রাণির ওপর একটি প্রবন্ধ রয়েছে সংখ্যায়।

বাংলাদেশ বার্ড ক্লাবের ট্রেজারার ও পাখি গবেষক ওমর শাহাদাত বলেন, বাংলার পাখি আমাদের ত্রৈমাসিক ম্যাগাজিন। প্রতি তিন মাস অন্তর অন্তর বের হয়। অক্টোবর-ডিসেম্বর সংখ্যাটি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে।  

বাংলাদেশ বার্ড ক্লাব সূত্র জানায়, যারা বার্ড ক্লাবের সদস্য নন কিন্তু সংখ্যাটি সংগ্রহ করতে চান তারা নাম-ঠিকানাসহ ০১৭১০২৫১৬৯১ নম্বরে বিকাশ করে মাত্র ৫০/- টাকা পাঠিয়ে দিলে আমরা ডাকযোগে ‘বাংলার পাখি’ পাঠিয়ে দেব।

বাংলাদেশ সময়: ১৯১৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৯, ২০১৬
বিবিবি/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।