গতবছর হেক্টর প্রতি আড়াই হাজার করে মোট তিনশত হেক্টর জমিতে ৭ লাখ ৫০ হাজার জলজ পরিবেশের জন্য মূল্যবান এ বৃক্ষের চারাগুলো রোপণ করা হয়।
৩০০ হেক্টর জমিতে রোপণকৃত মরে যাওয়া গাছগুলোর ফাঁকা স্থানে বৃহস্পতিবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) ফের ৫ হাজার হিজল গাছের চারা রোপণ করে বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ।
বিভাগীয় বন কর্মকর্তা (ডিএফও) মিহির কুমার দো বাংলানিউজকে বলেন, গতবছর হাকালুকি হাওরের কুলাউড়া এবং বড়লেখা উপজেলা এলাকায় হেক্টর প্রতি আড়াই হাজার করে মোট তিনশ’ হেক্টর জমিতে হিজলগাছের চারা রোপণ করা হয়েছিলো। কিছু চারা মরে যাওয়ায় পুনরায় ক্রমান্বয়ে নতুন করে শূন্য স্থানগুলো পূরণ করে আরো হিজলের চারা রোপণ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, মে মাস থেকে নভেম্বর পর্যন্ত ৭/৮ মাস হিজলগাছ থাকে পানির নিচে। অবশিষ্ট সময় পানি কমে গেলে গাছগুলোকে মাটির উপরে দেখা যায়। গাছের এই প্রজাতিটাই শুধু পানিতে নিমজ্জিত অবস্থায় বেঁচে থাকতে পারে। যা মাছ এবং পাখির জন্য অত্যন্ত উপকারী।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৪ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৬, ২০১৭
বিবিবি/টিআই