একইসঙ্গে দেশের সমুদ্র বন্দরগুলোতে তিন নম্বর স্থানীয় সতর্কতা সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বুধবার (০৫ এপ্রিল) আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে, যা উত্তর বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত।
সকাল থেকে রোদ-মেঘের লুকোচুরি চললেও বিকেল সাড়ে তিনটার দিকে ঢাকার আকাশ অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ে। এরপর শুরু হয় বজ্রসহ বৃষ্টি।
আবহাওয়া অফিসের এক কর্মকর্তা বাংলানিউজকে বলেন, সিলেট ও ঢাকা বিভাগে সব থেকে বেশি বৃষ্টিপাত হবে।
ময়মনসিংহ, সিলেট ও চট্টগ্রাম বিভাগের অনেক জায়গায় এবং রংপুর, রাজশাহী, খুলনা ও বরিশাল বিভাগের দু’এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
ঢাকায় দক্ষিণ/দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ১০-১৫ কি.মি, যা অস্থায়ীভাবে দমকায় পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৩০-৪০ কি.মি. পর্যন্ত গতি পেতে পারে।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ এবং সিলেট বিভাগের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টিপাত হয়েছে। সীতাকুণ্ডে সর্বোচ্চ ৬০ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।
এর আগে আবহাওয়া অফিস জানায়, এপ্রিল-মে মাসে নদ-নদীর প্রবাহ স্বাভাবিক থাকলেও পাহাড়ি ঢলে আকস্মিক বন্যা হবে। এরইমধ্যে দেশের অনেক অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা দেখা দিয়েছে। এতে অনেক এলাকায় ধানের ক্ষেত পানিতে তলিয়ে গেছে।
**৪০ ডিগ্রি ছাড়াবে তাপমাত্রা, আশঙ্কা তীব্র বজ্রঝড়ের
বাংলাদেশ সময়: ১৭১৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৫, ২০১৭
এমআইএইচ/জেডএস