এ অবস্থায় উপকূলে ধ্বংস ও ক্ষয়ক্ষতি বেড়ে যাবে বহুগুণে। ভূ-ভাগের প্রায় ২শ’ কিলোমিটার উজান পর্যন্ত চলে আসবে জোয়ারের পানি।
সবচেয়ে বেশী ক্ষতি হবে লোয়ার মেঘনা, শাহবাজপুর চ্যানেল, হাতিয়া চ্যানেল, সন্দ্বীপ চ্যানেল, রায়মঙ্গল নদী, মালঞ্চ নদী, শিবসা নদী, পশুর নদ, বলেশ্বর নদ, কর্ণফুলি নদী, সাঙ্গু নদী, মাতামুহুরী নদী ও বাঁকখালী নদী অববাহিকায়।
বঙ্গোপসাগরে অর্ধ-আহ্নিক ধরনের জোয়ারভাটা হয়ে থাকে। প্রতি ২৪ ঘণ্টা ৫২ মিনিট সময়কালে পর্যায়ক্রমে দুবার জোয়ার আর দুবার ভাটা হয়।
সোমবার (২৯ মে) দিবাগত রাতে জোয়ার শুরু হবে ১০টার পর। রাত দু’টায় হবে পূর্ণ জোয়ার। তারপর পানি কমতে থাকবে। মঙ্গলবার (৩০ মে) সকাল ৮ টায় হবে পুর্ণ ভাটা। পরবর্তী জোয়ার আসতে আসতে ফের সেই দুপুর। তাই ভোর চারটার পর 'মোরা' আঘাত হানলে ক্ষয়ক্ষতি তুলনামূলক কম হবে। আর তার আগে আঘাত হানলে ক্ষতি হবে বেশি।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৯ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৭/আপডেট
জেডএম/জেএম