কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের আবহাওয়াবিদ নাজমুল হক বাংলানিউজকে জানান, বাতাসের গতিবেগ বাড়ছে। এর সঙ্গে সাগরের ঢেউয়ের উচ্চতাও বাড়ছে।
তিনি জানান, রাত ২টায় টেকনাফে বাতাসের বেগ ছিল ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার। আর কক্সবাজার শহরে ৩০ কিলোমিটার। বাতাসের বেগ বাড়ার সাথে সাগরের পানি ফুসে উঠতে শুরু করেছে। কলাতলী ও লাবনী পয়েন্টে ঢেউয়ের তোড় সৈকতের তীরের প্রায় কাছাকাছিতে আছড়ে পড়ছে। সঙ্গে গর্জনের প্রচণ্ড শব্দ।
কলাতলী এলাকার টমটম চালক আজিজ বাংলানিউজকে জানান, স্বাভাবিক জোয়ারের সময় ঢেউ সৈকতের তীর থেকে প্রায় আধা কিলোমিটারেরও বেশি দূরে থাকে। এখন তীরের কাছাকাছি চলে এসেছে। এদিকে গভীর রাতে কক্সবাজার শহর ও আশপাশের এলাকায় গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি অব্যাহত আছে। মাঝে মাঝে বিরতি থাকলেও বৃষ্টিপাত চলছেই। বৃষ্টি এবং বাতাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে সাগরের ঢেউয়ের উচ্চতা বাড়তে থাকবে বলে জানান আবহাওয়াবিদ নাজমুল হক।
বাংলাদেশ সময়: ০৩০০ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৭
আরডিজি/ টিটি/জেডএম