শনিবার (৪ মে) ভোরে দিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে ভারতের পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান করছে ফণী। সেখান থেকে উত্তর ও উত্তর-পূর্ব দিকে ধাবিত হয়ে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল দিয়ে প্রবেশ করবে ঘূর্ণিঝড়টি।
বিজ্ঞপ্তিতে শনিবার ভোর ৩টার সময়ের উল্লেখ করে জানানো হয়, ভারতের গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে অবস্থান করছে ফণী। তবে ফণীর বাইরের দিকের ঝড় ইতোমধ্যে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পৌঁছেছে। ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে বাংলাদেশের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে এবং দেশের অনেক স্থানে দমকা/ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি/বজ্রবৃষ্টি হচ্ছে।
শনিবার সকাল নাগাদ ফণী বাংলাদেশ ভূ-খণ্ডে প্রবেশ করবে বলেও এতে জানানো হয়।
প্রবল ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিমির মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৯০ কিমি যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১০০ কিমি পর্যন্ত বাড়ছে। সাগর বিক্ষুব্ধ রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৫৩৬ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৯
এসএইচএস/এএ