দীর্ঘ খরতাপে অতিষ্ঠ নগরবাসী বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) দুপুর ১২টার দিকে বৃষ্টি শুরুর পর ফিরে পেলো সাময়িক স্বস্তি।
এ সময় বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাত এবং হালকা দমকা বাতাসও বয়ে যায়।
পথ চলতে গিয়ে অসুবিধায় পড়েছেন সাধারণ মানুষ। তবে এরপরও সবার চোখেমুখে ছিলো স্বস্তি। অনেকেই স্বস্তির বৃষ্টিতে ভিজেছেন। আষাঢ় শুরু হওয়ার পর থেকে বৃষ্টির অপেক্ষায় ছিলো মানুষ। মাঝে দু'একদিন ছিটে ফোটা বৃষ্টি হলেও কাঙ্খিত বৃষ্টির প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। অবশেষে এই তীব্র গরমে ঝরেছে স্বস্তির বৃষ্টি। তবে স্বস্তির এই বৃষ্টিতে দুর্ভোগে পড়েছে বাইরে থাকা মানুষজন।
বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন আন্দোলনের চেয়ারম্যান শেখ মো. নাসির উদ্দিন বলেন, অসহ্য গরমের পর খুলনায় শুরু রহমতের বৃষ্টি।
এদিকে সামান্য বৃষ্টিতে রাস্তা নয়, যেন কাদা পানির ডোবায় পরিণত হয়েছে নগরীর অনেক সড়ক। আবার কোথাও কাদা পানির সঙ্গে আবর্জনায় ভরে গেছে। ছোট-বড় খানাখন্দে বেহাল দশায় পড়েছে নগরবাসী। বিশেষ করেন খান জাহান আলী রোডের রয়্যালের মোড়, শান্তিধামের মোড়, শামসুর রহমান রোড, বাইতিপাড়া, মৌলভীপাড়া, মিয়াপাড়া, দোলখোলা, মিস্ত্রিপাড়া, টুটপাড়ায় রাস্তায় পনি জমে যাওয়া পথচারীরা পড়েছেন বিপাকে। খুলনা আঞ্চলিক আবহাওয়া কার্যালয়ের সিনিয়র আবহাওয়াবিদ আমিরুল আজাদ বাংলানিউজকে বলেন, বর্ষা মৌসুমের বৃষ্টি শুরু হয়েছে। তবে আষাঢ়ের অবিরাম বৃষ্টি মতো এ বৃষ্টি বেশি সময় স্থায়ী হবে না। দুই-তিন ঘণ্টা হয়ে থেকে যাবে। আবার শুরু হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৭ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০১৯
এমআরএম/এএটি