বুধবার (১৫ এপ্রিল) ওয়েসাইটে প্রকাশিত পূর্বাভাসে আবহাওয়া অফিস বলছে, রাজশাহী বিভাগের জেলাগুলো, বগুড়া, পাবনা, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, ময়মনসিংহ, সিলেট, হবিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, ঢাকা ও ঢাকার আশপাশে অঞ্চলগুলো অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টিপাতের সম্মুখীন হতে পারে।
একই সঙ্গে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
বর্ষার মৌসুম চলে আসায় সারাদেশেই ধীরে ধীরে বজ্রসহ বৃষ্টিপাত ও ঝড়ের ব্যাপ্তি বাড়ছে। কোথাও কোথাও কালবৈশাখীর সঙ্গে শিলা বৃষ্টিও হতে পারে।
তবে ভারী বৃষ্টিপাত, ভূমিধস কিংবা সামুদ্রিক ঝড়ের কোনো সতর্কতা নেই।
আগামী শুক্রবার নাগাদ এই অবস্থা অব্যাহত থাকতে পারে। একই সঙ্গে আগামী পাঁচদিনে অবস্থার তেমন পরিবর্তন দেখছে আবহাওয়া অধিদফতর।
এদিকে বুধবার (১৫ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৫০ মিনিটে নীলফামারীতে কালবৈশাখী আঘাত হানে। মৌসুমের প্রথম ছোবলেই বিভিন্ন ফসলসহ ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি সাধিত হয়েছে। এতে করোনা দুর্যোগে থাকা মানুষজন আরেকটি বিপদের মুখে পড়েছে।
প্রথমে কালো মেঘে আকাশ ছেয়ে যায়। তারপর শুরু হয় শুকনো ঝড়। এরপর বৃষ্টিসহ ঝড় প্রায় ঘণ্টা স্থায়ী হয়। এতে ইরি-বোরোক্ষেত, পটল, করলা, শাক-সবজির ব্যাপক ক্ষতি হয়। কোনো কোনো স্থানে ঝড়ে গাছ উপড়ে পড়ে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৫, ২০২০
ইইউডি/এএ