সব ব্যাটাররা যখন পথ ধরেছেন সাজঘরের, তখন অনেকটা একার লড়াইয়ে ইংল্যান্ডকে টেনেছেন ডেভিড মালান। সেঞ্চুরি করেই থামেননি, মাঠ ছেড়েছেন একেবারে দলকে জিতিয়ে।
এখানে খেলার লম্বা অভিজ্ঞতাই আছে তার। শুরুটা হয়েছিল ২০১৩ সালে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে প্রাইম দোলেশ্বরের হয়ে। প্রথম মৌসুমেই তখনকার অনেকটাই অপরিচিত মালান ৮ ম্যাচ খেলে মালান করলেন ৬৭.৬৬ গড়ে ৪০৬ রান। পরের মৌসুমে এসে ১৪ ইনিংস খেলে ৪৯৬ রান ৬২.৭০ গড়ে।
এরপর ভিন্ন দলের হয়ে চারটি বিপিএল খেলেছেন মালান। সর্বশেষ বিপিএলেও কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে খেলেছেন দুই ম্যাচ। এসব অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়েই বুধবার এমন ইনিংস, সংবাদ সম্মেলনে তেমন কিছুই বলেছেন মালান।
তিনি বলেছেন, ‘যত আপনি আলাদা কন্ডিশনে খেলবেন, তত খেলায় উন্নতি হবে। আপনি অতীতে সফল হোন অথবা না, ভিন্ন কন্ডিশনে শেখার ব্যাপারটা দারুণ। আমার এখানে কিছু অভিজ্ঞতা রয়েছে। এটা শুরুতে খুব সহজ উইকেট না। এখানে আসলে কঠিন সময় পার করার মেথডে বিশ্বাস রাখার ব্যাপার। যা শেষে গিয়ে কাজে লাগে। ’
বাংলাদেশের বিপক্ষে জয় নিয়ে তিনি বলছিলেন, ‘বাংলাদেশকে ২০৯ রানে আটকে রাখা সাহায্য করেছে। রানটা ২৫০-৬০ হলে আলাদা হতো, আমাদের তাদের বোলারদের বিপক্ষে আরও কঠোর হতে হতো। তাদের বোলিং খুবই ভালো। তারা সঠিক সময়ে উইকেট নিয়ে আমাদের পেছনে ফেলে দিয়েছে। আমরা জুটি করার ও পথ পাড়ি দেওয়ার রাস্তা খুঁজে পেয়েছি। ’
বাংলাদেশ সময়: ১০৪১ ঘণ্টা, মার্চ ০২, ২০২৩
এমএইচবি/আরইউ