পঞ্চাশের আগেই তুলে নেওয়া গিয়েছিল আয়ারল্যান্ডের তিন উইকেট। কিন্তু এরপর প্রতিরোধ গড়েছিলেন হ্যারি টেক্টর ও কার্টিস ক্যাম্পার।
এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ৪৫তম ওভারে এসে ৬ উইকেট হারিয়ে ১২৬ রান করেছে আয়ারল্যান্ড। ইনিংসের পঞ্চম ওভারে এসে বাংলাদেশকে প্রথম সাফল্য এনে দেন শরিফুল ইসলাম। এই পেসারের বলে এলবিডব্লিউ হয়ে সাজঘরে ফেরত যান মুড়ি কামিন্স। ১০ বলে ৫ রান করেন তিনি। আরেক উদ্বোধনী ব্যাটার জেমস ম্যাকাকালামকেও আউট করেন পেসারই।
এবাদত হোসেনের বলে ক্যাচ তুলে দেওয়ার আগে ১ চারে ৩৪ বলে ১৫ রান করেন তিনি। আইরিশদের স্কোরকার্ডে পঞ্চাশ পেরোনোর আগে আরও এক উইকেট নেয় বাংলাদেশ। সফরকারীদের অধিনায়ক অ্যান্ড্রু বালবার্নিকে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে ফেলেন তাইজুল ইসলাম। ৫০ বল খেলে কোনো বাউন্ডারি ছাড়া ১৬ রান করেন তিনি।
এরপরই কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টা করেন হ্যারি টেক্টর ও কার্টিস ক্যাম্পার। তাদের জুটিতে আসে ৭৪ রান। এর মধ্যে অভিষিক্ত টেক্টর পেয়ে যান হাফ সেঞ্চুরির দেখা। ৬ চার ও ১ ছক্কায় ৯২ বলে ৫০ রান করা টেক্টরকে দারুন এক ডেলেভারিতে বোল্ড করেন মেহেদী হাসান মিরাজ।
সঙ্গীর বিদায়ের পর বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি কার্টিস ক্যাম্পারও। ৭৩ বলে ৩৪ রান করে তিনি তাইজুলের বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন। ৮ বল খেলে ১ রান করে আউট হন আইরিশ দলের সবচেয়ে অভিজ্ঞ পিটার মুর।
বাংলাদেশ সময় : ১৪০২ ঘণ্টা, ৪ এপ্রিল, ২০২৩
এমএইচবি