দুই বছর আগে চেলসি থেকে মৌসুমের মাঝপথেই বরখাস্ত হয়েছিলেন। এরপর এভারটনের ডাগআউট সামলেছেন।
প্রত্যাবর্তন নিয়ে ল্যাম্পার্ড বলেন, ‘খুবই সহজ সিদ্ধান্ত ছিল আমার জন্য। এটা আমার ক্লাব। এখানে প্রচুর আবেগ ও অনুভূতি জড়িয়ে আছে আমার। মৌসুমের শেষ পর্যন্ত দলকে সহায়তা করতে পারার বিশ্বাস নিয়েই আমি এসেছি। ভক্তদের যা চায় সেটার জন্য আমি আমার সর্বোচ্চটা দেব। যারা চাকরি হারায় সেই সব কোচদের প্রতি আমার পূর্ণ সমবেদনা আছে। এই চ্যালেঞ্জে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতে প্রস্তুত আমি। ’
মৌসুমটা দুঃস্বপ্নের মতো কাটাচ্ছে চেলসি। এনিয়ে তৃতীয় কোচের অধীনে একই মৌসুমে মাঠে নামতে যাচ্ছে তারা। মালিকানা পরিবর্তনের পর খুব বেশি সময় থাকতে পারেননি থমাস তুখল। তার জায়গায় আনা হয় গ্রাহাম পটার। কিন্তু তিনিও চেলসির দুরবস্থা দূর করতে ব্যর্থ হন। ফল চাকরি হারাতে হয় তাকেও।
এরপর গুঞ্জন ছিল ইউলিয়ান নাগেলসমান কোচ করতে পারে চেলসি। কিন্তু দীর্ঘমেয়াদী চিন্তা থেকে সরে আসে তারা। তাই আপাতত মৌসুমের বাকি সময়টার জন্য ফিরিয়ে আনে ল্যাম্পার্ড। যদিও কোচ হিসেবে ল্যাম্পার্ডের রেকর্ড ততটা ভালো নয়। ২০১৯ সালে প্রথম মেয়াদে চেলসির দায়িত্ব পান তিনি। দুই বছরের মাথায় চাকরি হারাতে হয় তাকে। এভারটনে গিয়েও নিজের উন্নতি ঘটাতে পারেননি সাবেক এই মিডফিল্ডার। খেলোয়াড়ি জীবনে চেলসিতে ১৩ টি মৌসুম কাটিয়েছেন তিনি। এখনো ক্লাবটির সর্বোচ্চ গোলদাতা ল্যাম্পার্ড।
বাংলাদেশ সময়: ২০৪০ ঘণ্টা, এপ্রিল ০৬, ২০২৩
এএইচএস