৫৬টি গ্রুপপর্বের ম্যাচ, দুটি কোয়ালিফায়ার আর একটি ইলিমিনেটর ম্যাচের পর এবারের আসরের ফাইনালটি হায়দ্রাবাদের মাঠে গড়ায়।
এই আসরের আগে দুইবার করে শিরোপা জিতেছিল মুম্বাই ইন্ডিয়ান্স, কলকাতা নাইট রাইডার্স ও চেন্নাই সুপার কিংস।
২০০৮ সালের প্রথম আসরে চ্যাম্পিয়ন হয় রাজস্থান। ২০০৯ আসরে ডেকান শিরোপা জেতে। ২০১০ ও ২০১১ তে টানা দুইবার চ্যাম্পিয়ন হয় চেন্নাই। ২০১২’তে প্রথমবার শিরোপা ঘরে তোলে কলকাতা। পরের আসরে মুম্বাই চ্যাম্পিয়ন হয়। ২০১৪’তে আবারো সাকিব আল হাসানের কলকাতা চ্যাম্পিয়ন হয়। ২০১৫ আসরে দ্বিতীয়বারের মতো শিরোপা জেতে মুম্বাই। আর ২০১৬’তে প্রথমবার চ্যাম্পিয়ন হয় মোস্তাফিজের হায়দ্রাবাদ।
এবারের আসরে গ্রুপপর্বের ১৪ ম্যাচে মুম্বাই ১০টি জয় এবং ৪টি পরাজয় নিয়ে টেবিলের শীর্ষে ছিল। সর্বোচ্চ ২০ পয়েন্ট নিয়ে প্লে-অফ নিশ্চিত করেছিল। কোয়ালিফায়ার-ওয়ানে ধোনি-স্মিথদের পুনের কাছে হারলেও দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে কলকাতাকে হারিয়ে ফাইনালের টিকিট কাটে।
অপরদিকে, গ্রুপপর্বে ১৪ ম্যাচের ৯টিতে জয় আর ৫টিতে পরাজয় বরণ করে পুনে। ১৮ পয়েন্ট নিয়ে টেবিলের দুই নম্বরে থেকে প্লে-অফে উঠে দলটি। কোয়ালিফায়ার-ওয়ানে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে জিতে সরাসরি ফাইনালের টিকিট কাটে দলটি।
ফাইনালে আগে ব্যাট করে মুম্বাই ৮ উইকেট হারিয়ে তোলে ১২৯ রান। প্রথমবারের মতো শিরোপা জিততে ধোনি-স্মিথদের টার্গেট দাঁড়ায় ১৩০ রান। ব্যাটিংয়ে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে পুনে তোলে ১২৮ রান।
বাংলাদেশ সময়: ০১০৫ ঘণ্টা, ২২ মে ২০১৭
এমআরপি