পাশাপাশি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড কর্তৃক বুথ থেকে স্বশরীরে নির্ধারিত মূল্যে সংগ্রহ করে এসেছেন মাঠে বসে প্রিয় দল বাংলাদেশকে সমর্থন জানাতে।
এখানে যেটি চোখে পড়ার মতো সেটি হলো, বিগত দুই আড়াই বছরের কোন সিরিজ ও টুর্নামেন্টে টিকিটের এমন সহজলভ্যতা চোখে পড়েনি।
তাহলে ত্রিদেশীয় সিরিজে কেন টিকিট নিয়ে এমন ঘটনা ঘটছে না? দর্শকরা উদভ্রান্তের মত ছুটছেন না, কোন অভিযোগ নেই, রাস্তার পাশে মন খারাপ করে গালে হাত দিয়ে কেউ বসে নেই! হঠাৎ করে কালোবাজারিদের ওপর কোন দেবতা ভর করলো যে তারা ভদ্র হয়ে গেলেন!
জানতে কথা বলা হয়েছিল ম্যাচ দেখতে আসা বেশ কয়েকজন দর্শকের সঙ্গে। সুলভে এবং নির্ধারিত মূল্যে টিকিট প্রাপ্তির কারণ হিসেবে তারা বললেন, ‘সুষ্ঠ পরিচালনা এবং তদারকির কারণেই ব্ল্যাকে টিকিট বিক্রি হচ্ছে না। অনলাইনে বিক্রি হওয়ায় সহজে এবং ন্যায্য দামে আমরা টিকিট পাচ্ছি। ’
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিচ্ছু তারেক শাহরিয়ার নামক এক দর্শকও ক্রেডিটটি অনলাইনকেই দেন, ‘বেশির ভাগ টিকিট ওখানে দেয়ায় দর্শকরা অযথা হয়রানির শিকার হচ্ছে না। ’
তবে সহজে টিকিট পাওয়া গেলেও ম্যাচটি দেখতে দর্শকের সংখ্যা খুবই কম। এখন পর্যন্ত স্টেডিয়ামের বাইরে তেমন সমাগম দেখা গেল না আর মাঠে সবমিলিয়ে প্রায় হাজার খানেকের উপস্থিতি। বাকি ২৫ হাজার গ্যালারিই ফাঁকা।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪০ ঘণ্টা, ১৫ জানুয়ারি ২০১৮
এইচএল/এমআরএম