ঢাকা, শুক্রবার, ৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ২০ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ক্রিকেট

পাপনের বিলম্বিত বোধোদয়

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১২৪৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৭, ২০১৮
পাপনের বিলম্বিত বোধোদয় ছবি:বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম (ফাইল ফটো)

ঢাকা: ত্রিদেশীয় সিরিজে শ্রীলঙ্কা ও জিম্বাবুয়ের মধ্যকার ম্যাচ দিয়ে বিশ্বের ষষ্ঠ ক্রিকেট ভেন্যু হিসেবে বুধবার (১৭ জানুয়ারি) মাইলফলক স্পর্শকারী শততম আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ম্যাচ গড়িয়েছে মিরপুরে শের-ই-বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। ২০০৬ সালের ৮ ডিসেম্বর স্বাগতিক বাংলাদেশ ও সফরকারী জিম্বাবুয়ের মধ্যকার ৫ ম্যাচ সিরিজের চতুর্থ ওয়ানডে দিয়ে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যাত্রা শুরু করেছিল হোম অব ক্রিকেটের এই ভেন্যু।

১’শ ম্যাচের অনন্য এই মাইলফলকটি স্পর্শ করতে শের-ই-বাংলা সময় নিয়েছে ১২ বছর ১ মাস ৭ দিন। এমন প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন মনে করছেন যতটা দ্রুত গতিতে ১’শত তম ম্যাচটি শের-ই-বাংলায় অনুষ্ঠিত হলো, ২’শত তমটি গড়াতেও খুব বেশি সময় লাগবে না।

আর এর কারণ হিসেবে টানা ম্যাচ খেলাকেই দাঁড় করালেন তিনি।

পাপন বলেন, ‘এত কম সময়ে! আমার মনে হয় সময়ের দিক দিয়ে এটা আরও কম। কারণ কন্টিনিউয়াস খেলা হচ্ছে এই মাঠে। সেজন্য আমি মনে করি এটা সিগনিফিক্যান্ট এবং শুধু এখানেই না। যেভাবে চলছে, আমার মনে হয় ১‘শ না এটার ২’শ হতেও সময় লাগবে না। ’

বুধবার (১৭ জানুয়ারি) বিসিবি কার্যালয়ের সামনে তিনি একথা বলেন।

এতদ প্রসঙ্গে একটি বিষয় অনস্বীকার্য ত্রিদেশীয়, সিরিজের সূচি নিয়ে বিসিবি আরেকটু সচেতন হলে ঐতিহাসিক এই ম্যাচটিতে স্বাগতিক বাংলাদেশকে দর্শক হয়ে থাকতে হতো না বরং মাঠের লড়াইয়ে নেমে ইতিহাসের অংশ হতে পারতেন টাইগাররা। বিষয়টির সাথে পাপন দ্বিমত পোষণ করলেন না। তবে এর মধ্যেও আবার ইতিবাচক অনেক কিছুই দেখছেন তিনি।

‘আপনি বলতে পারেন যে আজকের এই শততম ওডিআইতে বাংলাদেশের খেলাও রাখতে পারতাম। এটা ঠিক আছে। আমরা শততম টেস্ট ম্যাচটাও বাইরে খেলেছি। শ্রীলঙ্কায় গিয়ে। যেখানেই হোক। আজকেরটা ভেন্যুর ওপরে গেছে। একটা সিগনিফিক্যান্ট জিনিস কিন্তু আমার কাছে আছে। যে ফাস্ট খেলাটা কিন্তু জিম্বাবুয়ে খেলেছিল, যেখানে মাসাকাদজা ছিল, আজকেও আছে। ওদিক দিয়ে যদি আপনি দেখেন ইট ইজ ওকে। তবে বাংলাদেশ হলে আরও ভাল হতো। ’-যোগ করেন পাপন।

বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৫ ঘণ্টা, ১৭ জানুয়ারি, ২০১৮
এইচএল/এমএমএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।