সুজন বলেন, ‘নিদাহাস কাপে যেহেতু ভারত- শ্রীলঙ্কা আছে। তাই একটু অভিজ্ঞ প্রয়োজন হবে বলে আমি মনে করি।
নিশ্চয়ই যৌক্তিক বলেছেন সুজন। কেননা প্রথমতো ফরম্যাটটি টি-টোয়েন্টির। দ্বিতীয়ত, বাংলাদেশের দুই প্রতিপক্ষ ভারত ও শ্রীলঙ্কা দু’দলই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। এর ওপর খেলাটি শ্রীলঙ্কার ঘরের মাটিতে। এমন গুরুগম্ভীর দুই দলে সামনে বাংলাদেশ দল তারুণ্য নির্ভর হলে সাফল্য কতখানি আসবে সেটা খুব সহজেই অনুমেয়। তাই সুজন একথা বলেছেন।
তাছাড়া শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাটিতে সদ্য সমাপ্ত সিরিজ ছয় তরুণকে অভিষেক করানো হয়েছিল। কিন্তু তাতে লাভের পরিমাণ খুব বেশি ছিল বলে মনে হয়নি। তবে আগামীর কথা ভেবে তরুণদের একেবারেই অবজ্ঞা করতে চাইছেন না সুজন।
‘টি-টোয়েন্টিতে শুরু করতে হবে। একটা সময় খেলোয়াড়শূন্য হয়ে যাবে। সামনে যে লম্বা সূচি আসছে বাংলাদেশ টিমের সেখানে দেখা যাচ্ছে প্রায় ১৫৫দিন আমরা ট্যুরের মধ্যে থাকবো। এর মধ্যে বিশ্রাম নেই। এর মধ্যে ইনজুরি থাকতে পারে, অফফর্ম থাকতে পারে। ভবিষ্যতের কথা ভেবে প্লেয়ার তো তৈরি করতে। ’-যোগ করেন সুজন।
বাংলাদেশ সময়: ১৯১৬ ঘণ্টা, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
এইচএল/এমএমএস