২০১৬ সালের সেপ্টেম্বরে বোলিং কোচের দায়িত্ব নেওয়ার সময় একই কথা বলেছিলেন। অন্তর্বর্তীকালীন কোচ হয়ে তারই পুনরাবৃত্তি টানলেন ওয়ালশ।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাটিতেই ত্রিদেশীয় ওয়ানডে ফাইনাল, টেস্ট ও টি-২০ সিরিজ হেরে আত্মবিশ্বাসের তলানিতে টিম বাংলাদেশ। ক্রিকেটারদের মনোবল ফেরাতে চান ওয়ালশ। গত কয়েকদিন ধরে পেসারদের নিয়ে বিশেষ ক্যাম্পে নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন। যা চলবে ২ মার্চ পর্যন্ত। এরই মধ্যে বেড়ে গেল দায়িত্বের পরিধি। এখন গোটা দলকেই দেখভাল করতে হবে। ৪ মার্চ কলম্বোর বিমানে চাপবে ওয়ালশের শিষ্যরা।
একটি দলের প্রধান কোচ হওয়ার অভিজ্ঞতা নেই ওয়ালশের। বড় দায়িত্ব সামলানোটা হবে চ্যালেঞ্জিং। কীভাবে আগাবেন তার রূপরেখা ঠিক করে রেখেছেন তিনি।
ওয়ালশের কথায়, ‘আমার ভূমিকাটা হবে পিতৃসুলভ। আমার কাজ হবে ক্রিকেটারদের আত্মবিশ্বাসী করা। ফর্মহীনদের ফর্মে ফেরার কাজ করতে প্রস্তুত থাকা আবশ্যক। সবার বাড়তি পরিশ্রম করাটা নিশ্চিত করতে হবে। তা করতে পারভে আমরা ছন্দ খুঁজে পাব। দলে সবাইকে নিজেদের ভূমিকাটা পালন করার বিকল্প নেই। সবার মধ্যে যেন এই তাড়না থাকে। খেলতে হবে দলের জন্য, দলের জন্য যা প্রয়োজন তা করতে হবে। এটাই হবে আমার মূলমন্ত্র। ’
আগামী ৬ মার্চ উদ্বোধনী ম্যাচে লঙ্কানদের মোকাবিলা করবে ভারত। দু’দিন পর টিম ইন্ডিয়াকে চ্যালেঞ্জ জানাবে টাইগাররা।
রাউন্ড রবিন পদ্ধতিতে প্রত্যেকে দু’বার করে একে অপরের মুখোমুখি হবে। ফাইনাল ১৮ মার্চ। একমাত্র ভেন্যু কলম্বোর প্রেমাদাসা স্টেডিয়ামে সবকটি ম্যাচই শুরু হবে বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩০ ঘণ্টা, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০১৮
এমআরএম