অস্ট্রেলিয়ার তারকা পেসারদের মধ্যে অন্যতম জনসন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছেড়েছেন আরও আগে।
ফর্মুলা ওয়ানের ১০০০ সিরিজে অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে ৩৬ বছরের জনসন বলেন, ‘সবসময়ই আমি গাড়ি ভালোবাসি। এর প্রতি আমার একটা গভীর আসক্তি আছে। আমার জন্যে এটা ক্রিকেটের মতো নয়, কিন্তু এটা আমার হরমোনের সঙ্গে মিশে আছে। এখানে সবকিছু দ্রুত করতে হয়, সেই সঙ্গে অনেক টেকনিক্যাল বিষয়ও মাথায় রাখতে হয়। এটা শুরু করতে পেরে দারুণ রোমাঞ্চিত হয়ে আছি। ’
প্রথমবার একটি দাতব্য সংস্থার জন্য মোটর স্পোর্টসে অংশ নেন জনসন। সেই থেকেই নেশায় পেয়ে যায়। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শেখার জন্য ভর্তি হয়ে যান ট্রেনিং স্কুলে। হয়ে ওঠেন পুরোদস্তুর রেসার। আনুষ্ঠানিকভাবে আগামী সপ্তাহে গাড়ি নিয়ে নামবেন তিনি।
ফাস্ট বোলিং আর রেসিং দুটোই গতির খেলা। খুব একটা পার্থক্য নেই দুটোর মধ্যে। বলেন ‘কুইন্সল্যান্ডে খেলার সময় আমি প্রথম শোয়েব আখতারের মোকাবেলা করেছিলাম। তার বল আমাকে চারবার আঘাত করেছিল। পরে তাকে বলেছিলাম আমাকে আঘাত করো না। যদিও পরে সব ঠিক হয়ে যায়। এখানেও (রেসিং) প্রথম প্রথম আমার জন্যে একই রকম ঘটনা ঘটেছিল। ’
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ছাড়ার আগে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে ৭৩ টেস্টে ৩১৩ উইকেট নেন। অজিদের হয়ে পেসার হিসেবে তৃতীয় সর্বোচ্চ টেস্ট উইকেট শিকারি জনসন। তার আগে ৫৬৩ উইকেট নিয়ে আছেন গ্লেন ম্যাকগ্রা ও ৩৫৫ নিয়ে আছেন ডেনিস লিলি।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০১৮
এমকেএম